9 min

Rainbow life 🌈 The advent of Hinduism :. *১০৮ সংখ্যার প্রকৃত মাহাত্ম্য‪*‬ RAINBOW LIFE🌈 PODCAST CHANNEL

    • Mental Health

*১০৮ সংখ্যার প্রকৃত মাহাত্ম্য*
লেখা :শুভ আধিকারী লেখাটা পড়ে শোনালেন : চিত্রিতা মুখার্জি
*হিন্দুধর্মে ১০৮ সংখ্যাকে অতি পবিত্র মানা হয়। দুর্গাপুজোতে ১০৮টি পদ্ম লাগে,দেবীর গলায় ১০৮টি বেলপাতার মালা পরানো হয়,নারায়ণ পুজোতে ১০৮টি তুলসী পাতা দেওয়া হয় কিংবা জপের মালাতে ১০৮টি রুদ্রাক্ষ থাকে ৷*

*বিভিন্ন মন্দিরের সন্ত সমাজে মহামণ্ডলেশ্বরের নামের আগে ‘শ্রী শ্রী ১০৮ দিয়ে শুরু হয়। হিন্দুধর্ম মতে ১০৮ সংখ্যাটি দ্বারা ব্রহ্মকে প্রকাশ করা হয়, তাই হিন্দুধর্মে ১০৮ সংখ্যাটির এত মাহাত্ম্য।*

*এবার বলি, বাংলা ভাষার বর্ণমালার অক্ষরের সাংখ্যিক স্পন্দন অনুসারে, ব্রহ্ম= ব+র+হ+ম=২৩+২৭+৩৩+২৫=১০৮।প্রাচীন সংস্কৃত ভাষায় ৫৪টি অক্ষর ছিল। প্রতিটি বর্ণের পুংলিঙ্গ ও স্ত্রীলিঙ্গ, অর্থাৎ শিব ও শক্তি বর্তমান।*
*সেই অনুযায়ী ৫৪×২= ১০৮। প্রাচীন মুহূর্ত শাস্ত্র অনুসারে,সময়কে ১০৮টি উপলব্ধিতে বিভাজিত করা হয়েছিল।*
*৩৬ অতীত,৩৬ বর্তমান, ৩৬ ভবিষ্যত্। হিন্দুধর্মের পঞ্চদেবদেবী, যাঁরা শাস্ত্রানুসারে সর্বাগ্রে পূজিত (গণেশ, বিষ্ণু, শিব, কৌশিকী বা চণ্ডী এবং সূর্য বা আদিত্য), প্রত্যেকেরই অষ্টোত্তর শতনাম সংকীর্তন করা হয়ে থাকে। শ্রীকৃষ্ণ সর্বদা ১০৮ জন গোপিনীর সঙ্গে* *লীলাখেলায় রত থাকতেন।*
*১০৮-কে সংস্কৃতে বলা হয় ‘হর্ষদ সংখ্যা’। কারণ, এই সংখ্যাকে তার সংখ্যা-সমষ্টি দিয়ে বিভাজিত করা যায়। ১+০+৮=৯, আবার ১০৮/৯=১২।*

*আয়ুর্বেদ ও যোগ শাস্ত্রমতে, মানবদেহে মোট ১০৮টি পথ ধরে চালিকাশক্তি এসে হৃদপিণ্ডকে সচল রাখে। কালজয়ী মহাকাব্য মহাভারতে প্রত্যেকটিতেই ১৮টি অধ্যায় আছে। শ্রীমদ্ভগবদ্গীতায় ১৮টি অধ্যায় ৷এমনকি শ্রীরামচরিত মানস ৯ দিনে পাঠ সম্পূর্ণ করতে হয়, যাকে ‘নবাহ্ন পরায়ণ’ বলা হয়।*
*নটরাজের তাণ্ডবের থেকে প্রেরিত হয়ে ‘ভরতনাট্যম’-এর সৃষ্টি সেই নৃত্য

*১০৮ সংখ্যার প্রকৃত মাহাত্ম্য*
লেখা :শুভ আধিকারী লেখাটা পড়ে শোনালেন : চিত্রিতা মুখার্জি
*হিন্দুধর্মে ১০৮ সংখ্যাকে অতি পবিত্র মানা হয়। দুর্গাপুজোতে ১০৮টি পদ্ম লাগে,দেবীর গলায় ১০৮টি বেলপাতার মালা পরানো হয়,নারায়ণ পুজোতে ১০৮টি তুলসী পাতা দেওয়া হয় কিংবা জপের মালাতে ১০৮টি রুদ্রাক্ষ থাকে ৷*

*বিভিন্ন মন্দিরের সন্ত সমাজে মহামণ্ডলেশ্বরের নামের আগে ‘শ্রী শ্রী ১০৮ দিয়ে শুরু হয়। হিন্দুধর্ম মতে ১০৮ সংখ্যাটি দ্বারা ব্রহ্মকে প্রকাশ করা হয়, তাই হিন্দুধর্মে ১০৮ সংখ্যাটির এত মাহাত্ম্য।*

*এবার বলি, বাংলা ভাষার বর্ণমালার অক্ষরের সাংখ্যিক স্পন্দন অনুসারে, ব্রহ্ম= ব+র+হ+ম=২৩+২৭+৩৩+২৫=১০৮।প্রাচীন সংস্কৃত ভাষায় ৫৪টি অক্ষর ছিল। প্রতিটি বর্ণের পুংলিঙ্গ ও স্ত্রীলিঙ্গ, অর্থাৎ শিব ও শক্তি বর্তমান।*
*সেই অনুযায়ী ৫৪×২= ১০৮। প্রাচীন মুহূর্ত শাস্ত্র অনুসারে,সময়কে ১০৮টি উপলব্ধিতে বিভাজিত করা হয়েছিল।*
*৩৬ অতীত,৩৬ বর্তমান, ৩৬ ভবিষ্যত্। হিন্দুধর্মের পঞ্চদেবদেবী, যাঁরা শাস্ত্রানুসারে সর্বাগ্রে পূজিত (গণেশ, বিষ্ণু, শিব, কৌশিকী বা চণ্ডী এবং সূর্য বা আদিত্য), প্রত্যেকেরই অষ্টোত্তর শতনাম সংকীর্তন করা হয়ে থাকে। শ্রীকৃষ্ণ সর্বদা ১০৮ জন গোপিনীর সঙ্গে* *লীলাখেলায় রত থাকতেন।*
*১০৮-কে সংস্কৃতে বলা হয় ‘হর্ষদ সংখ্যা’। কারণ, এই সংখ্যাকে তার সংখ্যা-সমষ্টি দিয়ে বিভাজিত করা যায়। ১+০+৮=৯, আবার ১০৮/৯=১২।*

*আয়ুর্বেদ ও যোগ শাস্ত্রমতে, মানবদেহে মোট ১০৮টি পথ ধরে চালিকাশক্তি এসে হৃদপিণ্ডকে সচল রাখে। কালজয়ী মহাকাব্য মহাভারতে প্রত্যেকটিতেই ১৮টি অধ্যায় আছে। শ্রীমদ্ভগবদ্গীতায় ১৮টি অধ্যায় ৷এমনকি শ্রীরামচরিত মানস ৯ দিনে পাঠ সম্পূর্ণ করতে হয়, যাকে ‘নবাহ্ন পরায়ণ’ বলা হয়।*
*নটরাজের তাণ্ডবের থেকে প্রেরিত হয়ে ‘ভরতনাট্যম’-এর সৃষ্টি সেই নৃত্য

9 min