Ami Toke Ki Bolbo Believe India Pvt.Ltd
-
- Famille
Hi there! New to Believe India Pvt.Ltd. ? If so, here's what you need to know -- I upload poetry videos on Love, Relationship, Friendship, Motivation etc Every Week, so If you love to watch poetry, Do SUBSCRIBE !
Join our growing community for new videos EVERY WEEK!
I upload short videos here.
Enjoy and stay connected with us!!
► Like us on Facebook :
https://bit.ly/34EoAPJ
► Follow us on Instagram : https://www.instagram.com/believe_bangla/
Copyright © 2019-2020, Believe India Pvt.Ltd. All rights reserved
-
ki korbo bol !! কি করবো বল!
Hi there! New to Believe India Pvt.Ltd. ? If so, here's what you need to know -- I upload poetry videos on Love, Relationship, Friendship, Motivation etc Every Week, so If you love to watch poetry, Do SUBSCRIBE !
Join our growing community for new videos EVERY WEEK!
I upload short videos here.
❤️👉ভালো লাগলে একটা লাইক দেবেন আর হ্যাঁ অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানান, ও আপনাদের নতুন কোন গল্পের আইডিয়া থাকলে তা আমাদের পার্সোনালি মেসেজ করবেন। আমরা শেয়ার করব আপনার গল্প।
❤️❤️❤️❤️❤️
সমস্ত ফেসবুক ফ্রেন্ড দের জন্য রিকোয়েস্ট এরকম প্রেমের গল্প অথবা গানের জন্য নিচের ফেসবুক লিংকে ক্লিক করুন।
https://bit.ly/34EoAPJ
Enjoy and stay connected with us!!
► Like us on Facebook :
https://bit.ly/34EoAPJ
► Follow us on Instagram : https://www.instagram.com/believe_bangla/
Copyright © 2019-2020, Believe India Pvt.Ltd. All rights reserved -
বৃদ্ধাশ্রম | কন্ঠে : পার মিতা | লেখা : সংগৃহীত | #paromita #paromitar kobita
#paromita #paromitar_kobita #paromitapramanick
#বৃদ্ধাশ্রম
কন্ঠে : পার মিতা
লেখা : সংগৃহীত ( লেখক এর নাম কেউ জানলে ,জানবেন )
সময়টা প্রায় পঁচিশ বছর আগের...আমি তখন চিত্তরঞ্জন ক্যান্সার হাসপাতালে কেমোথেরাপি তে কাজ করি...কিছু রোগী কে আমাদের আউটডোর বেসিস এ কেমো দিতে হত...একদিন তাদের মধ্যেই দেখলাম এক মাতৃস্বরূপা ভদ্রমহিলা কে ...নাম- লতিকা চক্রবর্তী...ওনাকে কেমো করার সময় দেখি একপাল লোকজন নিয়ে এগিয়ে এল এক উদ্দাম বোহেমিয়ান টাইপ দাড়িওয়ালা মানুষ ..." ডাক্তারবাবু , উনি আমার মা । মা আমার সবকিছু । মা'কে কেমো দেবার সময় আপনি আমাকে একটু পাশে থাকতে দেবেন ?..আসলে মায়ের খুব কষ্ট হয় এই কেমো নেবার সময় । আমি আপনাকে কোনরকম ডিস্টার্ব করবনা ..
শুধু মায়ের একটা হাত ধরে থাকব আমি ।"
সেই বলাটার মধ্যেই কিছু একটা ছিল । আমি আর না করতে পারিনি । পরম মমতায় সে জড়িয়ে রইল মা'কে । আদরে ভালবাসায় আর্দ্র তার গলা - " এই তো মা ..আমি আছি...এই তো হয়ে এসেছে ..কোন কষ্ট নেই..দেখো ডাক্তারবাবু কি সুন্দর ইঞ্জেকশন দিচ্ছেন...না না আর ব্যথা লাগবেনা " । কেমো শেষ হল । ডাক্তারবাবুর চোখে তখন জল ।
সেই প্রথম আলাপ হল মানুষটির সঙ্গে । নাম জিজ্ঞাসা করলাম । পাশ থেকে কেউ একজন বলল " ওর নাম নচিকেতা চক্রবর্তী । গান গায় । এবার পুজোয় ওর একটা ক্যাসেট বেরিয়েছে কিছুদিন আগে । এই বেশ ভাল আছি - ক্যাসেট টার নাম" ।
বাড়ি ফিরে ক্যাসেট টা শুনলাম । কিছুক্ষণ কথা বলতে পারিনি । এই কন্ঠ!! এই গায়কী !! এই বলিষ্ঠ শব্দচয়ন !! এ গায়ক তো সাধারণ নয় । রীতিমতো শিক্ষিত চর্চিত শিল্পী ।
সেই দিন থেকেই উনি আমার নচি'দা হয়ে উঠলেন আর আমি কখনও পার্থ কখনও ডাক্তার।
কয়েক মাস পর চলে গেলেন মাসিমা । দেখা হল নচিদার সঙ্গে ।...." পার্থ , বুঝলি মা কে সঙ্গে নিয়েই সব জায়গায় যাই এখন, আগে বাড়িতে রেখে এদিক ওদিক যেতে হত, অসুস্থ থাকত , আমার দুশ্চিন্তা হত । -
সম্পর্কে কে বড় মা নাকি বউ | কলমে : দোলনা বড়ুয়া তৃষা | কন্ঠে : পার মিতা | পারমিতার কবিতা Paromita Pramanick
#paromita #paromitar_kobita
মা, নীলা, তোমাদের দুইজনের থেকে কোন একজন কে বেছে নেওয়ার অধিকার আমার নেই, সে অধিকার আমি হারিয়ে ফেলেছি। কিভাবে তা বলছি। এখন সে অধিকার তোমাদের কে আমায় বেছে নিবে? তার আগে আমার কিছু কথা আছে।
মা প্রথমে আমি তোমার কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। তুমি ঘরে একটা মেয়ে চেয়েছিলে। কিন্তু তাকে ঘরের বউ থেকে মেয়ে বানিয়ে তোমায় দিতে পারলাম না।
আমি নীলাকে সাহায্য করে নি তোমায় বুঝার জন্য। আমি ওকে বলি নি, তুমি যখন বলো সন্ধ্যায় চুল খোলা রেখো না, তুমি ওকে খোটা নয়, তুমি ওকে শেখাচ্ছো।
আমি ওকে বুঝায় নি, মা তুমি চেষ্টা করেছিলে কিন্তু, বাবা কোন কাজে তোমায় সাহায্য করে নি। আমি তোমার সাত রাজার ধন তাই তুমি এসব আমায় করাও নি। এইটা আমাদের নিয়ম। তার মানে এই না যে বাবা কখনো তার দায়িত্ব অবহেলা করেছে।
তুমি যখন সেদিন নীলা বড় মাছের পিস টা নিয়েছিল তখন তুমি বললে পলাশ বড় মাছের পিস টা খায়। নীলা আবার রাখতে গেলে বলেছিলে, খাও খাও, এটো হাতে আর রেখো না৷ সেদিন নীলার কান্নাটা বুঝে আমি ওকে বুঝাই নি তুমি কত বার আমায় মেরেছিলে এটো হাতে কিছু রাখতে গেলে।
সারাদিন শেষে বাসায় এলে তখন যে তুমিই ছিলে আমার সকল কথার ঝুরি, সব ছিলো তোমার জানা। আমিই ছিলাম তোমার একমাত্র জানালা৷ সরি মা। আমি তা করি নি।
নীলা আমি তোমার কাছে অপরাধী। তুমি আমায় ক্ষমা করো কারণ আমি তোমার প্রথমে ছোট ছোট মন খারাপ গুলো শুনি নি। শিখিয়ে দিই নি, কিভাবে তোমাকে আর এইসব কথা শুনতে হবে না। কি করলে মা উচ্চস্বরে হেসে উঠে। কোন খাবার টা খেয়ে বাবা পুরানোর কথার বাক্স খুলে। তোমার ছোট ছোট ভুল গুলো অপরাধ হওয়ার আগে নিজের বলে তোমাকে বাঁচিয়ে দিই নি।
আমি তোমার আর মায়ের সর্ম্পক টা কখনো স্বাভাবিক করার চেষ্টা করি নি। যেখানে তোমার খারাপ লাগলে তুমি মাকে বলতে পারো নি, - মা আমার শরীর টা খারাপ লাগছে, আপনি -
বিয়ে কি সবার জীবনে জরুরি?? । কলমে : দোলনা তৃষা বড়ুয়া ।কন্ঠে : পার মিতা Paromita Pramanick
বিয়ে কি সবার জীবনে জরুরি??
কলমে : দোলনা তৃষা বড়ুয়া
কন্ঠে : পার মিতা
আমি ছেড়ে দিবো তাদের নিজের মতো করে বাঁচতে। এই যে ভগবান আছে বলিস। তিনি চাইলে হবে সন্তান। না দিলে কাকে দোষ দিবো বল? তাছাড়া কত ছোট বয়সে বিয়ে হওয়া পর ও অনেক মেয়েদের তো বেবি হয় না। এতে কার দোষ বল। আমি বলছি না অন্যরা বিয়ে করবে না। করুক না। আমাকে থাকতে দেই না রে ঠিক আমার মতো। অনেক কিছু পাওয়ার আছে স্বামীর শাড়ি গয়না ছাড়াও।
বিশ বছরে বিয়ে করে চল্লিস না পেরোতেই, মেয়ের বিয়ে দিয়ে মা মেয়ে দেখতে একই রকমের শরীর বানিয়ে পান চিবিয়ে চিবিয়ে শশুড় বাড়ির ঢালা খুলে বসা আমাকে দিয়ে জাস্ট হবে না রে। চল্লিস না পেরোতেই ছেলের বৌ দের সাথে সংসার সংসার খেলে, নিজের অপ্রাপ্তি তাদের ইচ্ছের পথে দাঁড় করিয়ে সত্যিই আমি সার্থক মা হতে কখনো চাইবো না। কখনোই না।
যার সাথে জীবন কাটাবো সে প্রতিদিনের কাজ সেরে পাশ ফিরে বালিশ জড়িয়ে ঘুমাবে। আমার মনের খোঁজ ও নেবে না। আমাকে সম্মান করবে না। আমার মূল্যায়ন করবে না।এমন জীবন সঙ্গি চাই না রে।
এমন জীবন সঙ্গী পেয়ে তোরা কতটা ভালো আছিস বল তো আমাকে? নিয়েছে কোনদিন মনের খবর। দিয়েছে মূল্যায়ন? নাকি তুমি কি বুঝবে ওসবের এতেই থামিয়ে দিয়েছে?।
আমাকে সম্মান করবে, বিয়ে করে অধিকার গত বউ নয়, সমান অংশীদারের মতো মূল্যায়ন করবে এমন কাউকে খুঁজে না পেলে থাকি না আরো দশ বছর অবিবাহিত। কি হবে তাতে?
জানিস দশ বছর ধরে শিক্ষকতা করছি। রাস্তা দিয়ে যখন হেটে যাই, তখন আমার চেয়ে মাথা উচু কত ছেলে মেয়ে সম্মানে মাথা ঝুকিয়ে নেয়। এইটা পাওয়া যে কত সম্মানের তা কি করে বুঝবি। এত কম বয়েসী স্কুলের সেরা শিক্ষিকা হওয়া আমার কাছে অর্জন। তোদের কাছে যেটা সংখ্যা, বিশ্বাস কর আমার কাছে ওটাই আমার অর্জন। বিশ্বাস কর আমি সত্যিই ভালো থাকার মতোই ভালো আছি। কোন আ