25 分鐘

আজ বরং এক উত্তরণের কথা শুনি। _______________________________রকস্টার === =============‪=‬ RAINBOW LIFE🌈 PODCAST CHANNEL

    • 心理健康

=======

মেয়েটির বয়েস যখন মাত্র দশ, তখন তার বাবা, তার মাকে মারতে মারতে আধমরা করে ফেলেছিলো। বাবা ছিল ভীষণ রাগী তাই মাঝে মাঝেই চলতো এই অকথ্য মার-ধর। ডুকরে কেঁদে উঠতো বাচ্চাটা কিন্তু মাকে বাঁচাতে পারতো না। বাচ্চা মেয়েটি সেই সময় ঠিক করে সে কিছুতেই বিয়ে করবে না। সে মাকে গিয়ে বলে তাকে বৌদ্ধ মনাস্ট্রি তে পাঠিয়ে দিতে - সে সন্ন্যাসিনী হবে ! সন্ন্যাসিনী হলে আর বিয়ে করতে হয় না যে !
.
তিন বছর পর, তার হতদরিদ্র মা তাকে সত্যি সত্যি কাঠমান্ডুর 'নাগি গুমফা'তে রেখে আসেন। সে মনাস্ট্রিতে গিয়ে অবাক হয় মেয়েটি। এখানে কেউ তাকে মার-ধর করে না, তার দুই বাচ্চা ভাইকে পিঠে বেঁধে বয়ে নিয়ে যেতে বলে না, বলে না ঘরের সব কাজ করতে। এখানে সবাই তাকে ভালোবাসে। জীবনটাই বদলে যায় মেয়েটির। মাথা কামিয়ে, গেরুয়া পরে তেরো বছর বয়েসে সন্ন্যাসিনী হয় মেয়েটি আর ফিরে পায় তার হারানো কৈশোর।
.
১৯৯৩ তে মেয়েটির যখন ২২ বছর বয়েস সেই সময় মার্কিন রেকর্ড প্রোডিউসার স্টিভ টিবেট, নাগি গুমফাতে মেডিটেশন শিখতে আসেন। সেখানে এক সন্ধেতে, দূর থেকে এই মেয়েটির গলায় প্রার্থনা সঙ্গীত শোনেন স্টিভ। সে সংগীতে তিনি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়েন। কে এই গায়িকা ? এই গলায় যে ঈশ্বর বিরাজ করেন! তিনি মেয়েটির গুরুকে গিয়ে বলেন যে তিনি ওর গান রেকর্ড করতে চান। মেয়েটি অবাক হয়। সে তো রোজ গায়, কই কেউ তো কখনো রেকর্ড করার কথা বলে নি। এ হয়তো এক সাহেবের পাগলামি। নিমরাজি হয়ে সে দুটো গান গায় আর মজার কথা হল, সামনা সামনি সে গান শুনে স্টিভ টিবেট এতটাই মুগ্ধ হয়ে যান যে তিনি রেকর্ডারের "রেকর্ড" বাটনটা প্রেস করতেই ভুলে গেছিলেন ! আবার গাইতে হয় মেয়েটিকে, এবার আর ভুল হয়নি। স্টিভ টিবেট সে গান দুটিকে ক্যাসেট বন্দি করেন।
.
খালি গলার গান দুটির সঙ্গে ব্যাকগ্রাউন্ডে গিটার জুড়ে স্টিভ সেই অখ্যাত মেয়েটির গান পাঠাতে থাকেন তাঁর পরিচিত নামি দামি সঙ

=======

মেয়েটির বয়েস যখন মাত্র দশ, তখন তার বাবা, তার মাকে মারতে মারতে আধমরা করে ফেলেছিলো। বাবা ছিল ভীষণ রাগী তাই মাঝে মাঝেই চলতো এই অকথ্য মার-ধর। ডুকরে কেঁদে উঠতো বাচ্চাটা কিন্তু মাকে বাঁচাতে পারতো না। বাচ্চা মেয়েটি সেই সময় ঠিক করে সে কিছুতেই বিয়ে করবে না। সে মাকে গিয়ে বলে তাকে বৌদ্ধ মনাস্ট্রি তে পাঠিয়ে দিতে - সে সন্ন্যাসিনী হবে ! সন্ন্যাসিনী হলে আর বিয়ে করতে হয় না যে !
.
তিন বছর পর, তার হতদরিদ্র মা তাকে সত্যি সত্যি কাঠমান্ডুর 'নাগি গুমফা'তে রেখে আসেন। সে মনাস্ট্রিতে গিয়ে অবাক হয় মেয়েটি। এখানে কেউ তাকে মার-ধর করে না, তার দুই বাচ্চা ভাইকে পিঠে বেঁধে বয়ে নিয়ে যেতে বলে না, বলে না ঘরের সব কাজ করতে। এখানে সবাই তাকে ভালোবাসে। জীবনটাই বদলে যায় মেয়েটির। মাথা কামিয়ে, গেরুয়া পরে তেরো বছর বয়েসে সন্ন্যাসিনী হয় মেয়েটি আর ফিরে পায় তার হারানো কৈশোর।
.
১৯৯৩ তে মেয়েটির যখন ২২ বছর বয়েস সেই সময় মার্কিন রেকর্ড প্রোডিউসার স্টিভ টিবেট, নাগি গুমফাতে মেডিটেশন শিখতে আসেন। সেখানে এক সন্ধেতে, দূর থেকে এই মেয়েটির গলায় প্রার্থনা সঙ্গীত শোনেন স্টিভ। সে সংগীতে তিনি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়েন। কে এই গায়িকা ? এই গলায় যে ঈশ্বর বিরাজ করেন! তিনি মেয়েটির গুরুকে গিয়ে বলেন যে তিনি ওর গান রেকর্ড করতে চান। মেয়েটি অবাক হয়। সে তো রোজ গায়, কই কেউ তো কখনো রেকর্ড করার কথা বলে নি। এ হয়তো এক সাহেবের পাগলামি। নিমরাজি হয়ে সে দুটো গান গায় আর মজার কথা হল, সামনা সামনি সে গান শুনে স্টিভ টিবেট এতটাই মুগ্ধ হয়ে যান যে তিনি রেকর্ডারের "রেকর্ড" বাটনটা প্রেস করতেই ভুলে গেছিলেন ! আবার গাইতে হয় মেয়েটিকে, এবার আর ভুল হয়নি। স্টিভ টিবেট সে গান দুটিকে ক্যাসেট বন্দি করেন।
.
খালি গলার গান দুটির সঙ্গে ব্যাকগ্রাউন্ডে গিটার জুড়ে স্টিভ সেই অখ্যাত মেয়েটির গান পাঠাতে থাকেন তাঁর পরিচিত নামি দামি সঙ

25 分鐘