ইসলামি গান | ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) | Molvi Mohammad Salimullah হামদ ও নাথ | Islamic Poems
-
- Music
#MuslimTVBangla #Bangla_Nazam #mtabangla Listen on YouTube | Facebook @mtabangla
ঈদে মিলাদুন্নবী গাে আজিকে, ঈদে মিলাদুন্নবী বারই রবিউল আওয়াল আজিকে ঈদে মিলাদুন্নবী মিলাদ মাহফিলে, আলেম সকলে, সজল নয়নে কন “এমনি এদিনে, আরব জমিনে নবীজী জন্ম হন। জান্নাত হতে এসেছিল হুর, করিতে নবীর সেবা।” দুনিয়াতে যার, কেহ নাহি আর, হুর ছাড়া সেবে কে বা? জন্মের আরও ছয় মাস আগে নবীজী পিতৃহারা, ছয় বছরের সময়ে নবীর, মাতাজীও গেল মারা। শিশু নবীজীর তরে দাদাজীর হৃদয়ে বিষম ব্যথা, কোলে কাঁধে করে, নাতী দুলালেরে, ফিরিছেন যথাতথা। বিধির বিধানে, কি আছে কে জানে; কেন এ বিরহ জ্বালা? অষ্ট বছর বয়সে নবীর, দাদাজীরও এল পালা। দেখি তার পরে শিশু নবীজীরে আবু তালেবের ঘরে। হাসি খুশি নাই, বসে ঠাই ঠাই, কি জানি কি কথা স্মরে। চাচা সাহেবের ছেলেমেয়েদের খেলাখুলা কোলা হলে, দেখি নাই কভু আমাদের প্রভু নবীজীরে সেই দলে।। কচি প্রাণে যার বিধে শােক ভার, সেই জানে তার কথা। ‘চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন বুঝিবে তাহার ব্যথা? আজিকে রাতের পূর্ণ চাদের নগ্ন রূপের ফাঁদে, করুণ কাহিণী নবীর জীবনী, দেখিয়া পরাণ কাঁদে। হায় হায় মাের! এতীম প্রভুর, শিশু জীবনের ব্যথা, সহিতে না পারি তাই তাড়াতাড়ি, বলিব বাল্য কথা। নয় দশ, এগার, তার পরে বার, তের বছরের মাঝে, গরীব চাচার সংসার আর, চলে নাক বিনা কাজে । অগ্নি কণিকা, মরুর বালুকা, পার হয়ে মরুদ্যান, বকরি চরাতে, রশি লয়ে হাতে, নবীজী চলিয়া যান। ধুলি-বালি আর ঘৰ্মে তাহার হয়ে গেছে একাকার, ঝাপসা চেহারা বালক বেচারা, দেখে শুধু হাহাকার। রাখালের দলে মিলিয়া সকলে, খেলে আর গাহে গান, দূরেতে বসিয়া কি জানি ভাবিয়া, উদাসী নবী প্রাণ। দিন মান ধরি, বসি শিলা পরি, বালক হৃদয় কাঁদে, মনের সাগরে উঠে আর পড়ে, কত কথা দানা বাঁধে। আকাশে বাতাসে ক্রন্দন রােল, ভেসে আসে তার কানে, ব্যথা বেদনায়, ভােগে যারা হায়, পর দু:খ তারা
#MuslimTVBangla #Bangla_Nazam #mtabangla Listen on YouTube | Facebook @mtabangla
ঈদে মিলাদুন্নবী গাে আজিকে, ঈদে মিলাদুন্নবী বারই রবিউল আওয়াল আজিকে ঈদে মিলাদুন্নবী মিলাদ মাহফিলে, আলেম সকলে, সজল নয়নে কন “এমনি এদিনে, আরব জমিনে নবীজী জন্ম হন। জান্নাত হতে এসেছিল হুর, করিতে নবীর সেবা।” দুনিয়াতে যার, কেহ নাহি আর, হুর ছাড়া সেবে কে বা? জন্মের আরও ছয় মাস আগে নবীজী পিতৃহারা, ছয় বছরের সময়ে নবীর, মাতাজীও গেল মারা। শিশু নবীজীর তরে দাদাজীর হৃদয়ে বিষম ব্যথা, কোলে কাঁধে করে, নাতী দুলালেরে, ফিরিছেন যথাতথা। বিধির বিধানে, কি আছে কে জানে; কেন এ বিরহ জ্বালা? অষ্ট বছর বয়সে নবীর, দাদাজীরও এল পালা। দেখি তার পরে শিশু নবীজীরে আবু তালেবের ঘরে। হাসি খুশি নাই, বসে ঠাই ঠাই, কি জানি কি কথা স্মরে। চাচা সাহেবের ছেলেমেয়েদের খেলাখুলা কোলা হলে, দেখি নাই কভু আমাদের প্রভু নবীজীরে সেই দলে।। কচি প্রাণে যার বিধে শােক ভার, সেই জানে তার কথা। ‘চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন বুঝিবে তাহার ব্যথা? আজিকে রাতের পূর্ণ চাদের নগ্ন রূপের ফাঁদে, করুণ কাহিণী নবীর জীবনী, দেখিয়া পরাণ কাঁদে। হায় হায় মাের! এতীম প্রভুর, শিশু জীবনের ব্যথা, সহিতে না পারি তাই তাড়াতাড়ি, বলিব বাল্য কথা। নয় দশ, এগার, তার পরে বার, তের বছরের মাঝে, গরীব চাচার সংসার আর, চলে নাক বিনা কাজে । অগ্নি কণিকা, মরুর বালুকা, পার হয়ে মরুদ্যান, বকরি চরাতে, রশি লয়ে হাতে, নবীজী চলিয়া যান। ধুলি-বালি আর ঘৰ্মে তাহার হয়ে গেছে একাকার, ঝাপসা চেহারা বালক বেচারা, দেখে শুধু হাহাকার। রাখালের দলে মিলিয়া সকলে, খেলে আর গাহে গান, দূরেতে বসিয়া কি জানি ভাবিয়া, উদাসী নবী প্রাণ। দিন মান ধরি, বসি শিলা পরি, বালক হৃদয় কাঁদে, মনের সাগরে উঠে আর পড়ে, কত কথা দানা বাঁধে। আকাশে বাতাসে ক্রন্দন রােল, ভেসে আসে তার কানে, ব্যথা বেদনায়, ভােগে যারা হায়, পর দু:খ তারা
8 min