
54 episodes

Srijaner Podaboli (Bengali Podcast) Srijan Kundu
-
- Society & Culture
Srijaner Podaboli / সৃজনের পডাবলী
Namaskar, Ami Srijan Kundu
Jiboner tukro tukro katha, byaktigato anubhuti , sab ek jaygay rakhar jonne ei podcast .
/*
The views and opinions expressed or implied herein are my own and does not reflect those of my employer, who shall not be liable for any action that may result as a consequences of my views / opinions
*/
-
Rasogolla o Ronaldo
What is the relationship between kolkatar rosogolla ( written as rasgulla in some part of india ) and Christiano Ronaldo ?
ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো কখনো রসগোল্লা খেয়েছেন কি? মনে তো হয় না । কিন্তু ওনার সাথে রসগোল্লার যে যোগাযোগ, সেটা শুনলে বাংলা আর উড়িষ্যার মধ্যে রসগোল্লা নিয়ে যে মিষ্টি লড়াই, সেটা থেমে গিয়ে পর্তুগাল আর চায়নার মধ্যে ধুন্ধুমার যুদ্ধ শুরু হয়ে যেতেই পারে। কিন্তু সেটা কেন ? সেই নিয়েই আমি সৃজন, আমার এই পডকাস্ট, সৃজনের পডাবলিতে আড্ডা দেব আপনার সাথে । চায়ের কাপ হাতে নিয়ে বসুন। আজ রসগোল্লা নিয়ে জমাটি আড্ডা হবে।
বাংলার মিষ্টি বললেই মাথায় আসে সন্দেশ, রসগোল্লা এই সব । এগুলোর মূল উপাদান চিনি আর ছানা , এই চিনি, ছানা, কোনটাই বাংলায় অনেকদিন ধরে আছে, এরকম নয় ।
ইন্দ্রজিৎ লাহিড়ী অর্থাৎ ফুডকা ওনার অখন্ড ফুড কাহিনী এই বইয়ের একদম ফার্স্ট চ্যাপ্টার চৈনিক ব্রেকফার্স্টে বলছেন - "অষ্টাদশ শতকের শেষের দিকে এক ভাগ্যাহত চীনা ব্যবসায়ী এসে নামেন এই বঙ্গভূমে - টম আছু … বলে রাখা ভালো, কালে কালে এর নামানুসারে এই স্থানের নামকরণ হবে অছিপুর। ব্রিটিশ সাহেবরা ব্যবসাটা নিতান্ত মন্দ বুঝতেন না। আর টম সাহেব তার সঙ্গে যথেষ্ট সদ্ভাব রেখেই চলতেন। ফলে ওয়ারেন হেস্টিংস তাকে কিছুটা জমি দেন চিনির কারখানা স্থাপনের জন্য এবং ভারতবর্ষ মুখ দেখে সুন্দর দানা চিনির। যে মিষ্টির জন্য আমাদের এত অহংকার এই দানা চিনি বা গ্র্যানুলেটেড সুগার কিন্তু তাকে নিয়ে যায় অন্য এক উচ্চতায় । এটাও বলা হয় যে, লোকাল উচ্চারণে চাইনিজ শব্দটি হয়ে যায় চীনা এবং তার থেকে তাদের বানানো বস্তুর নামকরণ হয় চিনি।"
এই গেল চিনির গল্প। এবার আসা যাক ছানায়।
1498, ভাস্কো ডা গামা এসে নামলেন কালিকট বন্দরে । তার মোটামুটি বছর তিরিশেকের মধ্যেই পর্তুগিজ বাহিনী এসে পৌঁছায় বাংলায় । এখানে বাংলা বলতে সেই সময়ের বাংলা কে বুঝতে হবে , মানে পশ্চিমবঙ্গ, বাংলাদেশ ছাড় -
Kathal, Okhil chandra sen and innocent jackfruit of Netflix
Dear Sir,
I am arrive by passenger train at Ahmedpur station and my belly is too much swelling with jackfruit. I am therefore went to privy. Just I doing the nuisance the guard making whistle blow for train to go off and I am running with lota (water pot) in one hand and dhoti (clothes) in the next. When I am fall over and expose all my shockings to man and woman on platform. I am got leaved at Ahmedpur station.
This too much bad, if passengers go to make dung, the damn guard not wait train five minutes for him? I am therefore pray your honour to make big fine on that guard for public sake otherwise I am making big report to papers.
Yours faithfull servant
Okhil Chandra Sen
Original letter by Mr Sen
কথায় বলে, গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল। কিন্তু গাছে যদি কাঁঠাল টাই না থাকে, তাহলে কি হবে ? সেই নিয়েই সিনেমা - কট হল। বাংলায় কাঁঠাল , নাহ কাঁঠাল বলা ঠিক হবে না, বাংলায় বললে বলতে হবে এঁচোর, যাকে একসময় আদর করে গাছ পাঁঠা বলে ডাকা হত । নেটফলিক্সের এই এঁচোর কি সুস্বাদু হল ? সেই নিয়েই আমি সৃজন, আজ সৃজনের পডাবলিতে আড্ডা দেব আপনার সাথে ।
নেটফলিক্সের কাঁঠাল নিয়ে বলার আগে, একটা দারুন গল্প বলে শুরু করি, গল্প নয়, নির্ভেজাল সত্যি ঘটনা । ঘটনাটা কাঁঠাল নিয়েই, তবে পাকা কাঁঠাল । এবং একটা কাঁঠাল কিভাবে আজকের রেলযাত্রাকে একটু বেশি comfortable করে তুলেছে সেই ঘটনা । সালটা উনিশশো নয়, দোসরা জুলাই , ব্রিটিশ ভারতের ঘটনা । অখিল চন্দ্র সেন, সাহেবগঞ্জ রেল ডিভিশনকে খুব কড়া করে একটা চিঠি লিখলেন । কি লেখা ছিল সেই চিঠিতে ?
সেই চিঠিতে অখিল বাবু জানাচ্ছেন যে আহমেদপুর স্টেশনে ট্রেন আসার পর উনি দেখেন ওনার পেট খুব চাপ দিচ্ছে, কারন, উনি প্রচুর কাঁঠাল খেয়ে এসেছেন। তো উনি নামলেন একটু হাল্কা হতে । উনি যখন ব্যাপারটা সারছেন, সেই সময় গার্ড বাঁশি বাজিয়ে দেয় এবং ট্রেন চলতে শুরু করে । উনি তখন আর কি করবেন, এক হাতে লোটা ও অন্য হাতে ধুতি নিয়ে দৌড় লাগালেন যদি ট্রেনটা ধরা যায়। কিন্তু কপাল খারাপ, পা পিছলে পড়লেন প্ল্যাটফর্মে আর সেখানে থাকা নারী পুরুষের সামনে ওনার কিছু আর গোপন থাকল না। আর সেই ট্রেন চলে গেল ওনাকে আমেদপুর রেখে ।
পরের প্যারায় উনি লিখছেন, কেউ যদি এরকম বিপদে পড়ে, গার্ড কি পাঁচ মিনিট একটু দাঁড়াতে পারে না ? এ -
8K gechi | Atke Gechi | আটকে গেছি
আটকে গেছি । এটা মজা করে লিখেছিলাম ফেসবুকে। সৃজনের পডাবলীর আট হাজার প্লে হয়েছে বলে । তবে সত্যি বলতে আটকে গেছি । কি নিয়ে কথা বলব আপনার সাথে, সেসব নিয়ে মাথা কাজ করছে না একদমই।
গত সপ্তাতেই বলেছিলাম, জায়গা পাল্টাচ্ছে , সেটা হয়ে গেছে। পুরুলিয়া থেকে চলে এসেছি, দেশের রাজধানী শহর দিল্লীতে, দ্বারকায় । রাজধানীর বিশুদ্ধবাদীরা অবশ্য দ্বারকাকে দিল্লীর বাইরে মনে করে । টেকনিক্যালি অবশ্য তাই ই। কলকাতার যেমন সল্টলেক বা নিউ টাউন, দ্বারকা ও দিল্লীর ক্ষেত্রে সেরকমই ।
সে যাই হোক, এবারের এপিসোডে বিশেষ কিছু বলার নেই । বা অনেক কিছু বলার আছে, আগে একটু গুছিয়ে নিতে হবে নিজেকে । ঘেঁটে আছি । দিল্লীর গল্প শোনাব আপনাকে ।
এই কালীদা… ওহ কালীদা কোথায় এখানে ? একটা অচেনা , অজানা জায়গা । রাস্তায় বেরিয়ে চায়ের দোকান নেই । তবে গাদাখানেক মোমোর দোকান আছে। এখানে আবার মোমোর সাথে মেয়োনিজ দেয়, স্যুপটা দেয় না । খাবারের দোকানের জন্য বেশ অনেকটা দূরে দূরে যেতে হয় । একটু হাঁটা হয়ে যায় । এই এপিসোডটা থেকে যদি কিছু ভ্যালু addition হবে ভাবছেন , বোধহয় ভুল ভাবছেন । কোন টপিক ছাড়া , একদম খালি মাথায় আজ কথা বলতে বসেছি । ছোট্ট একটা এপিসোড ।
ইন ফ্যাক্ট এটা এপিসোডই না । কিন্তু আপনার সাথে নিজের ভাষায় কথা বলার যে আরাম , সেটা মিস করব না বলেই জাস্ট এ সপ্তায় কথা বলতে বসেছি । আজ কিছু বলব না । আজ ঊনিশে মে রাত্রে আমি রেকর্ড করছি এপিসোড । উনিশে মে র গুরুত্ব জানেন ? দুটো এপিসোডের লিংক দিলাম ডেস্ক্রিপশনে । একুশে ফেব্রুয়ারি যতটা মনে করা ঊনিশে মে কে ততটা মনে করা হয় কি ? কলকাতার খবরের কাগজ , টিভিতে কতটা কথা হয় এই নিয়ে ?
ভাবুন একটু । কোক স্টুডিও বাংলার ফার্স্ট সিজনে একটা গান ছিল, ওরা আমার মুখের ভাষা কাইরা নিতে চায়, গানটা শুনুন আর ভাবুন একটু ।
সামনের সপ্তায় আশা করছি নিজেকে একটু গুছিয়ে নিতে পারব । ক -
Shabash Feluda Kemon Laglo Amar !!
বৈশাখ মাস বলতেই কার কথা মনে পড়ে? রবীন্দ্রনাথ? সত্যজিৎ রায়? বই পাড়ায় একটু ঘুরলেই বুঝতে পারবেন এই মাসে এই দুজনের যা বাজার তার থেকে বহুগুন ভালো বাজার থেকে অন্য এক লেখকের ! নাম বেণীমাধব শীল । তবে এই বৈশাখে ট্রেন্ডিংয়ে বেণীমাধবকে ও ছাপিয়ে গেছেন আর এক শীল - অরিন্দম শীল । তিনি মার্কেটে নিয়ে এসেছেন তাঁর ফেলুদা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়কে । পাঁচ তারিখ, পাঁচই মে - রিলিজ করেছে জি ফাইভের সাবাশ ফেলুদা । সারা রাত ট্রেন জার্নি করে গিয়ে না ঘুমিয়ে , বাড়ির পেন্ডিং কাজ কম্ম ফেলে রেখে , বাজার ঘাট না করেও শেষ করেছি সেদিন সকালেই । এটাই ফেলুদা ম্যাজিক । ভালো মন্দ যাই হোক, দেখতেই হবে ।
পঁচিশে বৈশাখ গেল । পঁচিশে বৈশাখে রবীন্দ্রনাথ নিয়ে বলা উচিত ছিল। ইনফ্যাক্ট আমার বাড়িতে বিশ্বভারতীর ফুল সেট রবীন্দ্ররচনাবলী আছে । কিন্তু আমার কাছে, রবীন্দ্রনাথ, ঠাকুরই থেকে গেছেন । দূর থেকে শ্রদ্ধা করি, দু একটা কবিতা, গান কানে আসলে ভালো লাগে। ব্যাস ওই টুকুই । তাই বলে রবীন্দ্রনাথ কি পুরো পুরো বাদ যাবেন ? সেটা হয় কখনো ? রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে কয়েকটা দারুন পডকাস্টের খোঁজ দিলাম। ওনাদের লেটেস্ট এপিসোড শোনার অনুরোধ রইল
রবির আলোয় সাথে স্বাগতা - https://spoti.fi/3pzY6vk
পারু কথা by পারমিতা - https://spoti.fi/3LTUSud
ইচ্ছে উড়ান - https://spoti.fi/3O18A0Y
---
Send in a voice message: https://podcasters.spotify.com/pod/show/srijaner-podaboli/message -
Rang Tulir Satyajit
সত্যজিতের ছবি, শক্তির পদ্য
লিটল ম্যাগাজিনের লেখা অনবদ্য
কবীর সুমন যখন সত্যজিতের ছবি বলছেন বা আমরাও সত্যজিৎ রায়ের কথা ভাবছি, সবার প্রথমে ওনার ছায়াছবির কথাই মনে পড়ে। তারপর লেখক সত্যজিৎ। কিন্তু ওনার আঁকা দারুন সব ইলাস্ট্রেশন !! সেটা কজনের মনে পড়ে ? আজ রবীন্দ্র পরবর্তী যুগের এই বহুমুখী প্রতিভাধর মানুষটির তুলনামূলক কম আলোচিত দিক নিয়ে আমি সৃজন, আমার এই পডকাস্ট, সৃজনের পডাবলীতে, আড্ডা দেব আপনার সাথে । তবে এই আড্ডা হবে মূলত শ্রী দেবাশীষ দেবের লেখা, সিগনেট প্রেস থেকে প্রকাশিত "রং তুলির সত্যজিৎ" এই বইয়ের উপর ভিত্তি করে।
সত্যজিৎ রায় নিজের কর্মজীবন কোন পেশায় শুরু করেছিলেন জানেন ? একজন পেশাদার আঁকিয়ে হিসাবে । যদিও পথের পাঁচালির পর চিত্রপরিচালক পরিচয়টা বাকি সব কিছুকে ঢেকে দেয় ।
ছবি আঁকার গুণটা উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া । দাদু উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী ও বাবা সুকুমার দুজনেই পেন্টার এবং ইলাস্ট্রেটর হিসাবে পারদর্শী ছিলেন । 1940 সালে সত্যজিৎ ,শান্তিনিকেতনের কলাভবনে ভর্তি হয়েছিলেন প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইকনমিক্সে গ্র্যাজুয়েশন করার পর। যদিও চার বছরের এই কোর্সের আড়াই বছর যাওয়ার পর ছেড়ে চলে এসেছিলেন কলকাতায় । তার কিছুদিন পরে 1943তে advertising agency ডি.জে কিমারে যোগ দেন জুনিয়র আর্টিস্ট হিসাবে । এই কম্পানির ম্যানেজার দিলীপ কুমার গুপ্ত, যিনি ডি.কে নামেই বেশি পরিচিত ছিলেন তিনি চালু করেন প্রকাশনা সংস্থা - সিগনেট প্রেস। সিগনেটের অনেক অনেক কাজের মধ্যে একটা ছিল "আম আঁটির ভেঁপু" । এই আম আঁটির ভেঁপুর ইলাস্ট্রেশন করতে করতেই মাথায় আসে পথের পাঁচালির । যে ছবি মুক্তি পায় 1955 এ। তারপর তো বাকিটা ইতিহাস। সিনেমা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যাওয়ায় ইতিমধ্যেই ছেড়ে দিয়েছেন বিজ্ঞাপন সংস্থার চাকরি। 1961 তিনি ফিরিয়ে আনেন বন্ধ হয়ে যাওয়া মাসিক পত্রিকা সন্দেশ । তাই সিন -
Bideshi Ganer Banglayan
এই এপিসোডে সেই সব বাংলা গান নিয়ে আড্ডা হয়েছে, যেগুলো আসলে কোন না কোন বিদেশি সুরের কাঠামোর উপর বাংলার নরম উর্বর মাটি চাপিয়ে বানানো।
Transcript -
আমার বেড়ে ওঠা মফস্বল শহর বসিরহাটে । সে সময় এখনকার মতন ইন্টারনেট ছিল না, ফলে, গান বাজনা সম্পর্কে জ্ঞান মূলত বাংলা ও টিভি-সিনেমার দৌলতে হিন্দি এই অব্দিই আটকে ছিল। কলেজে আসার পর, ইংরেজি গান নিয়ে খুব সামান্য ধারনা হয়। অথচ ইতিমধ্যেই বেশ কিছু গান শুনেছি, বাংলা বা হিন্দিতে, যে গুলো মূলত বিদেশি গানের ওপর বেস করে বানানো। আজ সৃজনের পডাবলিতে, আমি সৃজন, আপনার সাথে আড্ডা দেব এরকমই কয়েকটা গান নিয়ে যেগুলো আসলে ইংরেজি বা অন্য ভাষায় গান হলেও, সেই বিদেশি কাঠামোতে যখন বাংলার নরম উর্বর মাটির প্রলেপ পড়েছে, সেগুলো হয়ে উঠেছে বাঙালির নিজের গান ।
চন্দ্রবিন্দুর মৌনমুখরতা আমি আগে শুনেছি, পরে সাউন্ড অফ সাইলেন্স । তার ও পরে শুনছি সুমনের স্তব্ধতার গান । সাইমন - গারফ্যাংকলের sound of silence কালজয়ী একটা গান । শুরু হচ্ছে - হ্যালো ডার্কনেস মাই ওল্ড ফ্রেন্ড , আই হ্যাভ কাম টু টক উইথ এগেইন । সুমন বাংলায় করলেন - আজ আমি ফিরে এসেছি, তোমার পাশে বসেছি । চন্দ্রবিন্দুর ক্ষেত্রে সেটাই হয়ে গেল - ক্ষনিকের এই স্তব্ধতা, দৃষ্টির নিবদ্ধতা ,এলোমেলো হওয়া চুলগুলো, নিয়মিত অবাধ্যতা - শুধু এই টুকু অংশই একটা ছোটগল্প হতে পারে। কবীর সুমন আমার খুব প্রিয় গায়ক । আরো বেশি করে প্রিয় লিরিসিস্ট । কিন্তু এই গানটার ক্ষেত্রে আমার মনে হয়েছে, সুমন কিছুটা আক্ষরিক অনুবাদের দিকে বেশি ঝুঁকেছেন । অন্যদিকে সাউন্ড অফ সাইলেন্সের প্রতিশব্দ বাংলায় মৌনমুখরতা আমায় কিন্তু বেশি টেনেছে । in fact, মৌনমুখরতা, মূল গানের ছাঁচের ওপর বসানো চন্দ্রবিন্দুর নিজের একটা গান বলা যেতেই পারে । "হতে পারে এটা অভিনয়, তবু এইটুকু মন্দ নয়" এই একটা লাইন তো জাস্ট বাঁধিয়ে রাখার মতন। বা বলা যায় পু