23 episodes

Art & culture

Life Captured টোটো কোম্পানি Toto c

    • Arts

Art & culture

    বিশ্বের বৃহত্তম মস্তিষ্ক সংগ্ৰহশালা

    বিশ্বের বৃহত্তম মস্তিষ্ক সংগ্ৰহশালা

    প্রকাণ্ড হলঘর জুড়ে দাঁড়িয়ে আছে অসংখ্য ধাতব সেল্ফ। আর তার প্রতিটি খোপে রাখা সাদা প্লাস্টিকের বালতি। পৃথক পৃথক সংখ্যা দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে প্রতিটি বালতিকে। কিন্তু এত যত্ন সহকারে কী রাখা আছে এই বালতিগুলিতে?

    জানতে হলে পডকাস্টটি শুনুন :-

    • 4 min
    এমন এক জায়গা আছে যেখানে অধিবাসী হলে রাতে এক দেশের নাগরিক হলেও সকালে অন্য দেশের নাগরিক হতে পারেন !

    এমন এক জায়গা আছে যেখানে অধিবাসী হলে রাতে এক দেশের নাগরিক হলেও সকালে অন্য দেশের নাগরিক হতে পারেন !

    একটা দ্বীপ। যেখানে ছয় মাস বাদে বাদেই বদলে যায় দেশ। মানে ছয় মাস আগে দ্বীপটি যে দেশের ছিল, ছয় মাস পর সেই দ্বীপটিই আবার অন্য দেশের। পৃথিবীর বুকে এমনই একটা দ্বীপ রয়েছে। যার নাম ফে‌জেন্ট দ্বীপ (Pheasant Island)। ফ্রান্স ও স্পেনের যৌথ মালিকানা রয়েছে ওই দ্বীপে। কোনো বছরের পয়লা ফেব্রুয়ারি থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত ওই দ্বীপটি থাকে স্পেন সরকারের অধীনে। অর্থাৎ, ওই সময় আপনি যদি ওই দ্বীপে পা রাখেন, তা হলে বুঝবেন স্পেনে রয়েছেন। আবার, বছরের পয়লা অগস্ট থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ওই দ্বীপটি ফ্রান্স সরকারের অধীনে থাকে। এই ভাবে ছয় মাস অন্তর অন্তর দ্বীপটি দুই দেশের মধ্যে অধীনে থাকে। ফেজেন্ট দ্বীপ হল সবচেয়ে ছোট ও পুরনো ‘কন্ডিমিনিয়াম’। অর্থাৎ, এমন একটা অঞ্চল, যেখানে একাধিক দেশ নিজেদের মধ্যে কোনও সীমান্ত ভাগাভাগি না করে সমান ভাবে সেখানে আধিপত্য বিস্তার করে। এ ক্ষেত্রে যেমন ফ্রান্স ও স্পেন যৌথ ভাবে ওই দ্বীপটি চালনা করে। ফ্রান্স ও স্পেনকে আলাদা করেছে বিদাসোয়া নামের একটি নদী। ওই নদীর মাঝখানেই রয়েছে একটা সুন্দর দ্বীপ। আর তার নামই ফেজেন্ট দ্বীপ, যার আয়তন ০.০০৬৮২ বর্গকিমি। তবে, ওই দ্বীপে সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ। কিছু নির্দিষ্ট ঐতিহ্য দিবস ছাড়া, ফ্রান্স ও স্পেনের নাগরিকরাও সেখানে যেতে পারবেন না। অনুমতি নেই পর্যটকদেরও। শুধু মাত্র ফ্রান্স ও স্পেনের নৌবাহিনীর সদস্যরাই ওই দ্বীপে যেতে পারেন। দ্বীপটি যখন যে দেশের অধীনে থাকে, তখন সেই দেশ দ্বীপটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বভার সামলায়। রক্ষণাবেক্ষণের জন্যই ওই দ্বীপে পা রাখেন দু’দেশের নৌবাহিনীর সদস্যরা। দু’দেশের নৌবাহিনীর সদস্য ছাড়াও ফ্রান্স ও স্পেনের দুই পুরসভার কর্মীরাও ওই দ্বীপে পা রাখার অনুমতি পান। স্পেনের ইরুন পুর সরকার ও ফ্রান্সের হেনদায়ে পুরসভার কর্মীরা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ওই

    • 4 min
    পাহাড়ের চূড়া থেকে সমুদ্রে সব সাপ ছুঁড়ে ফেলে দেওয়ায় এই দেশে কোন সাপ নেই বলেই বিস্বাস! কোন দেশ সেটি

    পাহাড়ের চূড়া থেকে সমুদ্রে সব সাপ ছুঁড়ে ফেলে দেওয়ায় এই দেশে কোন সাপ নেই বলেই বিস্বাস! কোন দেশ সেটি

    জানেন কি পৃথিবীতে এমন এক দেশ আছে যেখানে কোন সাপ নেই!

    পৃথিবীতে অনেক অদ্ভুত ঘটনা আমাদের সামনে প্রতিনিয়ত আসে। আর আমরা ভেবে অবাক হয়ে যাই সেই বাস্তব ঘটনায়। এরকম একটি ঘটনা শুনতে অদ্ভুত মনে হতে পারে, কিন্তু পুরো আয়ারল্যান্ডে কোনো সাপ নেই!

    ইংল্যান্ডের পাশে অবস্থিত প্রায় ৮৪ হাজার বর্গ কিলোমিটারের ছোট একটি দ্বীপ রাষ্ট্র আয়ারল্যান্ড। প্রায় ৫০ লক্ষ অধিবাসীর এই দ্বীপ রাষ্ট্রে ব্যক্তিগতভাবে কিছু শৌখিন ব্যক্তির সংগ্রহে বা চিড়িয়াখানায় অল্প কিছু সাপ দেখা যায়, কিন্তু বনে-জঙ্গলে কোথাও কোনো সাপ নেই। এমনকি দীর্ঘ গবেষণা ও অনুসন্ধান চালিয়েও সেখানে সাপের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি!

    আইরিশ ধর্মীয় পৌরাণিক ব্যাখ্যা মতে, আয়ারল্যান্ডে সাপ না থাকার কারণ হচ্ছে "সেইন্ট প্যাট্রিক" নামে এক ধর্মপ্রচারক মন্ত্রের জোরে সকল সাপকে সমুদ্রে ডুবিয়ে দিয়েছিলেন এবং সাপের হাত থেকে আয়ারল্যান্ডকে মুক্ত করেছিলেন। আনুমানিক ৫ খ্রিস্টাব্দে সেন্ট প্যাট্রিক খ্রিস্টধর্মের প্রচারে আয়ারল্যান্ড পৌঁছন। চল্লিশ দিনের জন্য উপবাসী তপস্যা করতে একটি পাহাড়ে উঠতে শুরু করলে সাপের কবলে পড়েন তিনি। তার পরই আয়ারল্যান্ড থেকে সব সাপ বিদায় করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। সেই মতো যেখানে যত সাপ ছিল তাদের তাড়া করে একটি শৈলচূড়ার উপর থেকে সমুদ্রে ফেলে দেন। তার পর থেকে আয়ারল্যান্ডে আর কখনও সাপ ঢোকেনি।

    বাস্তবে এই ঘটনার কোনো নির্ভরযোগ্য প্রমাণ নেই। তাছাড়া বিজ্ঞানীদের মতে, সেইন্ট প্যাট্রিকের পক্ষে সাপ নির্বাসিত করা সম্ভবই ছিল না। কারণ আয়ারল্যান্ডে কোনোকালেই সাপ ছিল না!

    ন্যাশনাল মিউজিয়াম অফ আয়ারল্যান্ডের প্রাকৃতিক ইতিহাস বিষয়ক গবেষক নাইজেল মোনাগানের মতে, আয়ারল্যান্ডে কখনোই কোনো সাপের ফসিল খুঁজে পাওয়া যায়নি। অর্থাৎ প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই এ অঞ্চলে কোনো সাপ ছিল না।

    • 8 min
    জানেন কি এমন এক ছোট্ট প্রাণী আছে যার আওয়াজ আপনার কানে তালা লাগাবার পক্ষে যথেষ্ট!

    জানেন কি এমন এক ছোট্ট প্রাণী আছে যার আওয়াজ আপনার কানে তালা লাগাবার পক্ষে যথেষ্ট!

    কানে তালা লাগার জোগাড় হতে পারে এই চিংড়ির কাছেপিঠে থাকলে। এমনি তার আওয়াজের জোর! আওয়াজ করতে দাঁড়ই তাদের সম্পদ।
    একটা ছোট্ট চিংড়ি। তার যে এমন আওয়াজের জোর তা সামনে না গেলে বোঝা যাবেনা। কানে তালা লাগানো আওয়াজ তার। চিংড়ির সাইজ দেখলে কিন্তু বিশ্বাস করা কঠিন।
    খুব বেশি হলে ৫ সেন্টিমিটার সাকুল্যে। কড়ে আঙুলের মত হবে। তাতেই যে কামাল এই চিংড়ি দেখায় তাতে গোটা বিশ্ব তাকিয়ে থাকতে পারে।
    এই ছোট্ট চিংড়ির নাম স্ন্যাপিং চিংড়ি। কেন স্ন্যাপিং চিংড়ি? তার পিছনেও রয়েছে কারণ। চিংড়ির যে দাঁড় থাকে তা সকলের জানা।
    এই চিংড়ির একটি দাঁড় হুবহু পিস্তলের মত দেখতে হয়। সেই দাঁড়ের সামনের অংশটি অনেকটাই বাঁকাতে পারে স্ন্যাপিং চিংড়ি। আর সেটাই তার প্রধান হাতিয়ার।
    ওই পিস্তলের মত দেখতে দাঁড় দিয়ে এই চিংড়ি ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটারের ওপর গতিতে জল ছেটাতে পারে। এই জল ছেটানোর সময়ই তীব্র বিকট একটা শব্দ বেরিয়ে আসে। যা কান ঝালাপালা করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।
    বিশ্বের সবচেয়ে বেশি আওয়াজ করা যে প্রাণিগুলি রয়েছে তাদের মধ্যে এই খুদে চেহারার স্ন্যাপিং চিংড়ি অন্যতম। মাঝে মাঝেই তারা প্রবল গতিতে জল ছাড়ে। যা শব্দ তৈরি করার পাশাপাশি জলের তলায় সেই জায়গায় একটা আলোড়ন তৈরি করে।
    বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, স্ন্যাপিং চিংড়ি এতটাই তীব্র শব্দ করতে পারে যে সেই শব্দের চোটে অ্যাকোয়ারিয়ামের কাঁচ পর্যন্ত ফেটে যেতে পারে।

    • 3 min
    মা লক্ষী পূজা আমরা সাধারণত বৃহস্পতিবার করি! কিন্তু শাস্ত্র কী বলে! কবে করা উচিৎ!

    মা লক্ষী পূজা আমরা সাধারণত বৃহস্পতিবার করি! কিন্তু শাস্ত্র কী বলে! কবে করা উচিৎ!

    বাঙালি হিন্দুদের বাড়িতে প্রতি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মা লক্ষীর পূজার্চনা হয়, ব্রতকথা ও পাঁচালী পাঠ করা হয়। কিন্তু, কোন দিন পুজো করলে মা লক্ষীর প্রসাদ লাভ করা যায়! ধনসম্পদ পেতে হলে কীভাবে মায়ের পূজা করা উচিত! শাস্ত্র এ বিষয়ে কী বলেছে, আসুন জেনে নিই!

    • 10 min
    জানেন কি এই আদিবাসী জনগোষ্ঠীর উট পাখির মত পায়ের পাতা রয়েছে?

    জানেন কি এই আদিবাসী জনগোষ্ঠীর উট পাখির মত পায়ের পাতা রয়েছে?

    জিম্বাবুয়ের ডোমা জনগণ পৃথিবীর যে কোনো স্থানে অন্য কোনো কৃষক সম্প্রদায়ের মতো একটি ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী। জাম্বিয়া এবং মোজাম্বিকের সাথে জিম্বাবুয়ের সীমানায় বসবাসকারী সম্প্রদায়টি দেশের বাকিদের মতোই পরিশ্রমী লোকদের নিয়ে গঠিত। এটি বিশ্বাস করা হয় যে জাতিগোষ্ঠীটি মোজাম্বিক থেকে স্থানান্তরিত হয়েছিল। কিন্তু কিছু ডোমা লোক যুক্তি দেয় যে তারা একসময় পার্শ্ববর্তী পাহাড়ে বাস করত। জাম্বেজি নদীর অববাহিকা দখলকারী সম্প্রদায়টি প্রধানত তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য নদীর উপর নির্ভর করে। ছোট-বড় সবাই সাধারণ বাঁশের লাঠি, তার ও হুক দিয়ে বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে মাছ ধরা শিখেছে। যাইহোক, জিম্বাবুয়ে জুড়ে অন্যান্য সম্প্রদায়ের অনেক ডোমা লোককে যা প্রধানত আলাদা করে তা হল তাদের বড় পায়ের আঙ্গুল, যা সাধারণত প্রতিটি পায়ে দুটি করে থাকে। তিন-আঙ্গুলের পায়ে খেলাধুলা করার লোকও কম। পায়ের আঙ্গুলগুলি এত বড় যে যারা তাদের মধ্যে খেলাধুলা করে তারা জুতা পরতে পারে না, যদি গ্রামবাসীদের সামর্থ্য থাকে বা জুতা দেওয়া হয়। আশ্চর্যজনকভাবে, কিছু লোকের পা স্বাভাবিক থাকে, যাদের দুই বা তিন পায়ের আঙ্গুল আছে তাদের মধ্যে কয়েকজন তাদের থেকে দূরে সরে যায় এবং শুধুমাত্র তাদের সাথে যোগাযোগ করে যাদের খেলাধুলার অনুরূপ অক্ষমতা রয়েছে। ভাডোমা জনগণের প্রবীণরা দাবি করেন যে তাদের দূরবর্তী পূর্বপুরুষরা পাখির মতো প্রাণীর থেকে এসেছেন এবং তাদের ডিএনএ প্রথম পৃথিবীর নারীদের সাথে মিশ্রিত করে সন্তান উৎপাদন করেছেন। প্রবীণরা বলেছেন যে তাদের প্রাচীন পূর্বপুরুষরা সিরিয়াসের তারা  থেকে এসেছেন এবং আমাদের সৌরজগতের মধ্যে একটি গ্রহে প্রথম উপনিবেশ স্থাপন করেছিলেন যা তারা লিটোলাফিসি হিসাবে উল্লেখ করে। আফ্রিকার জিম্বাবোয়ের “ডোমা” বা “ভড

    • 5 min

Top Podcasts In Arts

Fresh Air
NPR
The Moth
The Moth
99% Invisible
Roman Mars
Glad We Had This Chat with Caroline Hirons
Wall to Wall Media
The Magnus Archives
Rusty Quill
Fantasy Fangirls
Fantasy Fangirls