9 episodes

রেনবো লাইফ পডকাস্ট চ্যানেলে আপনাকে স্বাগত জানাই , 🙏🙏 বাংলা এই পডকাস্ট চ্যানেলে শুনুন আর পরুন সাতরঙা জীবনের মনের কথা, জীবন কে এগিয়ে নিয়ে যাবার কথা, আমাদের বিশ্বাস,তথ্য আর বিনোদনের যথাযথ মিশলে আচিরেই হয়ে উঠব আপনার পছন্দের রোজকার শঙগী হয়ে উঠব আমরা।

RAINBOW LIFE🌈 PODCAST CHANNEL suva adhikary

    • Health & Fitness

রেনবো লাইফ পডকাস্ট চ্যানেলে আপনাকে স্বাগত জানাই , 🙏🙏 বাংলা এই পডকাস্ট চ্যানেলে শুনুন আর পরুন সাতরঙা জীবনের মনের কথা, জীবন কে এগিয়ে নিয়ে যাবার কথা, আমাদের বিশ্বাস,তথ্য আর বিনোদনের যথাযথ মিশলে আচিরেই হয়ে উঠব আপনার পছন্দের রোজকার শঙগী হয়ে উঠব আমরা।

    Rainbow Life 🌈 podcast channel. মনের জানালা

    Rainbow Life 🌈 podcast channel. মনের জানালা

    *তখন কলিং বেল ছিল না। হঠাৎ শোনা যেত কড়া নাড়ার আওয়াজ।*
    *- কে?*
    *- আমি।*
    *বিশ্বজুড়ে সবাই তো আমি ! তবু এরমধ্যে গলার স্বর চিনতে পারা।*

    *‘মেজো মাসি এসেছে’, বলে ছুটে দরজা খুলতে যাওয়া, অথবা ‘বাবা, ছোট পিসি এসেছে।’*

    *_তারা সঙ্গে করে নিয়ে আসত একরাশ খুশীর হাওয়া।_ যে হাওয়া জানান না দিয়েই চলে আসত হঠাৎ।*

    *ছিল না দূরভাষ। দূর থেকে আভাষ দিয়ে আসার ব্যাপার ছিল না। ছিল না তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্হা করার প্রয়োজন। অফুরন্ত সময় ছিল , ছিল না ব্যস্ততা। জীবন ছিল সহজ, সরল ,অন্তরঙ্গ।*

    *_ওদের বাড়ি এখন যাওয়া উচিত কি না’_ এমন চিন্তা মাথায় আসত না কারো। পৌঁছে গেলে এমন মনে হতো যেন তারা সাত রাজার ধন মানিক হাতে পেলো।*

    *_তিথি না মেনে যে আসে সেই ত অতিথি।_*
    *অতিথি এলে বাড়িতে যেন আনন্দের হাট বসতো।*

    *টিভি,ফেসবুক,* *ওয়াটসআ্যপের কৃত্রিম ব্যস্ততা, ছিল না। ছিল না চলমান দূরভাষে ডুবে থাকা।*
    *মানুষকে কাছে পাবার আকাঙ্ক্ষাই ছিল প্রবল।*

    *আর আজ , ব্যস্ততার চাপে , কৃত্রিম জীবন যাপনে মানুষের মন যেন কোথায় হারিয়ে গেছে। মনের মানুষগুলোও কোথাও চাপা পড়ে গেছে। যেখানে মনের খবর রাখার সময় নেই,*
    *নিজের মনটাই যেখানে অধরা, সেখানে মনের মানুষ কোথা থেকে আসবে!*
    *আমরা ক্রমশ হয়ে পড়ছি একা। বড়ো একা আজ আমরা ।*
    *বিনোদন হচ্ছে উইক এন্ড পার্টি বা গেট টুগেদার। সেখানে মনের খোরাক ছাড়া আর সবকিছু থাকে।*

    *আবার কি পারি না ফিরে যেতে সেই হঠাৎ আলোর ঝলকানি পাওয়া দিনগুলোতে! পারি না - না জানিয়ে হৈ হৈ করে কারো বাড়ি ঢুকে পড়তে ! না আজ আর সেই সাহস আর মানসিকতা নেই । মনে মনে যেটা বেড়েছে তা হলো , পরশ্রীকাতর তা , নিন্দা !*

    *আসলে বাড়ির দরজা নয়, মনের দরজার চাবি হারিয়ে ফেলেছি আমরা। বন্ধ ঘরে অন্ধকার, বন্ধ দরজার তালায় জং ধরেছে।*

    *যে ভাবেই হোক সে দরজাটা খুলতে হবে আবার। হাট করে খুলে রাখব কপাট। ঢুকবে রোদ, আলো হাওয়া। মানুষের যাতায়াতে আনন্

    • 1 min
    Rainbow life 🌈 ১ টাকার ভগবান *গল্পে গল্পে ঈশ্বর চিন্তা*.শুভ

    Rainbow life 🌈 ১ টাকার ভগবান *গল্পে গল্পে ঈশ্বর চিন্তা*.শুভ

    ৮ বছরের একটা বাচ্চা ছেলে একটা কয়েন হাতে নিয়ে দোকানে গিয়ে বললো,
    --আপনার দোকানে কি ভগবানকে পাওয়া যাবে?

    দোকানদার একথা শুনে কয়েনটি ছুড়ে ফেলে দিয়ে তাড়িয়ে দিলো ছেলেটিকে।

    ছেলেটি পাশের দোকানে গিয়ে ১ টাকা দিয়ে চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইলো!

    -- এই ছেলে.. ১ টাকা দিয়ে কি চাও তুমি?
    -- আমি ভগবানকে চাই। আপনার দোকানে আছে?

    দ্বিতীয় দোকানদারও তাড়িয়ে দিলো।

    কিন্তু, অবুঝ ছেলেটি হাল ছাড়লো না। একটার পর একটা দোকানে ঘুরতে লাগলো। ঘুরতে ঘুরতে চল্লিশটা দোকান ঘোরার পর এক বয়স্ক দোকানদার জিজ্ঞাসা করলো,

    -- তুমি ভগবানকে কিনতে চাও কেন? কি করবে ভগবানকে দিয়ে?

    এই প্রথম কোন দোকানদারের মুখে এরকম প্রশ্ন শুনে ছেলেটির চোখেমুখে আশার আলো ফুটে উঠলো৷ নিশ্চয়ই এই দোকানে ভগবানকে পাওয়া যাবে! হতচকিত কণ্ঠে উত্তর দিলো,

    --আমার তো বাবা নাই, এই দুনিয়াতে আমার মা ছাড়া আর কেউ নাই। আমার মা সারাদিন কাজ করে আমার জন্য খাবার নিয়ে আসে। আমার মা এখন হাসপাতালে। মা মরে গেলে আমি খাবো কি? ডাক্তার বলেছে, একমাত্র ভগবানই পারে আমার মাকে বাঁচাতে। আপনার দোকানে কি ভগবানকে পাওয়া যাবে?

    --হ্যাঁ পাওয়া যাবে...! কত টাকা আছে তোমার কাছে?

    --মাত্র এক টাকা।

    --সমস্যা নেই। এক টাকাতেই ভগবানকে পাওয়া যাবে।

    দোকানদার বাচ্চাটির কাছ থেকে এক টাকা নিয়ে খুঁজে দেখলো এক টাকায় এক গ্লাস জল ছাড়া বিক্রি করার মতো কিছুই নেই। তাই ছেলেটিকে ফিল্টার থেকে এক গ্লাস জল ধরিয়ে দিয়ে বললো, এই জলটা খাওয়ালেই তোমার মা সুস্থ হয়ে যাবে।

    পরের দিন একদল মেডিকেল স্পেশালিষ্ট ঢুকলো সেই হাসপাতালে। ছেলেটির মায়ের অপারেশন হলো। খুব দ্রুতই তিনি সুস্থ হয়ে উঠলেন।

    ডিসচার্জ এর কাগজে হাসপাতালের বিল দেখে মহিলার অজ্ঞান হবার মতো অবস্থা। ডাক্তার উনাকে আশ্বস্ত করে বললো, "টেনশনের কিছু নেই। একজন বয়স্ক ভদ্রলোক আপনার সব বিল পরিশোধ করে দিয়েছেন। সাথে একটা চিঠি দিয়েছেন"।

    • 4 min
    Rainbow life podcast channel 🌈 The Hindu Interpretation of creation সন্ধিপূজা কি ?

    Rainbow life podcast channel 🌈 The Hindu Interpretation of creation সন্ধিপূজা কি ?

    দূর্গা পূজা মানেই বাঙালির মহোৎসব। পাঁচটা দিন বাঙালি অন্য সবকিছু ভুলে দুর্গাপূজা নিয়ে মেতে ওঠে। মায়ের মৃন্ময়ী মূর্তি গড়ে ওঠা থেকে শুরু করে চক্ষুদান,বোধন ,কলাবউ স্নান, সন্ধিপূজা সবকিছুই সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা হয়। আজকের আলোচনার বিষয় সন্ধিপূজা। মহাষ্টমী এবং মহা নবমীর সন্ধিক্ষণে যে পূজা হয় তাই সন্ধিপূজা। মন্ডপের সমস্ত আলো নিভিয়ে 108 টি প্রদীপ জ্বেলে সন্ধি পূজা করা হয়। সে এক অপূর্ব দৃশ্য। সন্ধিপূজা আমরা সকলেই দেখে থাকি। কিন্তু সন্ধি পূজার আসল কারণটি হয়তো সকলে জানি না।

    1st part : *প্রথমে একটু সংক্ষেপে বলে নেওয়া যাক সন্ধিপূজা কি এবং কখন হয় ?:
    দুর্গা পুজোর খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময়। মহাষ্টমী ও মহানবমীর সন্ধিক্ষণে এই পুজো হয়, তাই একে বলা হয় 'সন্ধি পুজো'। অষ্টমীতিথির বিদায় আর নবমীর আগমনে এই সন্ধিপূজা চলে।মহাষ্টমীর শেষ ২৪ মিনিট এবং মহানবমীর প্রথম ২৪ মিনিট অর্থাৎ ৪৮ মিনিট ধরে চলে সন্ধি পুজো।

    2nd part : সন্ধি পূজায় কি কি উপকরণ অবশ্যই লাগে ? :
    ১০৮টি পদ্ম এবং ১০৮টি মাটির প্রদীপ সন্ধি পুজোর ক্ষেত্রে আবশ্যিক।আশ্বিনের শুক্লাষ্টমীর বিশেষ মাহেন্দ্রক্ষণে দেবী দুর্গার সন্ধিপুজো হয়। ১০৮ লাল পদ্ম উত্‍সর্গ করা হয় দুর্গার পায়ে। জ্বলে ওঠে ১০৮ প্রদীপ। মন্ত্রোচ্চারণ আর ১০৮ প্রদীপের আলোয় উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে দুর্গার ঘামতেলযুক্ত মুখমন্ডল।

    3rd part : *সন্ধি পূজার পৌরাণিক ব্যাখ্যা টি কি ?:
    পুরান মতে দেবী দুর্গা এই দুই তিথির মিলনক্ষণেই আবির্ভূতা হন দেবী চামুন্ডারূপে। পুরাণমতে চন্ড এবং মুন্ড নামক দুই ভয়ানক অসুরকে তিনি এই সন্ধিক্ষণে বধ করেছিলেন। সন্ধি পুজোয় দেবী দুর্গাকে পুজো করা হয় চামুণ্ডা রূপে। যখন মহিষাসুরের সঙ্গে দেবী যুদ্ধ করছিলেন, সেই সময় চণ্ড ও মুণ্ড আক্রমণ করে। চণ্ড ও মুণ্ড ছিল মহিষাসুরের দুই সেনাপতি। এদের দুর্গা বধ করেছিল

    • 5 min
    Rainbow life 🌈 The advent of Hinduism :. *১০৮ সংখ্যার প্রকৃত মাহাত্ম্য*

    Rainbow life 🌈 The advent of Hinduism :. *১০৮ সংখ্যার প্রকৃত মাহাত্ম্য*

    *১০৮ সংখ্যার প্রকৃত মাহাত্ম্য*
    লেখা :শুভ আধিকারী লেখাটা পড়ে শোনালেন : চিত্রিতা মুখার্জি
    *হিন্দুধর্মে ১০৮ সংখ্যাকে অতি পবিত্র মানা হয়। দুর্গাপুজোতে ১০৮টি পদ্ম লাগে,দেবীর গলায় ১০৮টি বেলপাতার মালা পরানো হয়,নারায়ণ পুজোতে ১০৮টি তুলসী পাতা দেওয়া হয় কিংবা জপের মালাতে ১০৮টি রুদ্রাক্ষ থাকে ৷*

    *বিভিন্ন মন্দিরের সন্ত সমাজে মহামণ্ডলেশ্বরের নামের আগে ‘শ্রী শ্রী ১০৮ দিয়ে শুরু হয়। হিন্দুধর্ম মতে ১০৮ সংখ্যাটি দ্বারা ব্রহ্মকে প্রকাশ করা হয়, তাই হিন্দুধর্মে ১০৮ সংখ্যাটির এত মাহাত্ম্য।*

    *এবার বলি, বাংলা ভাষার বর্ণমালার অক্ষরের সাংখ্যিক স্পন্দন অনুসারে, ব্রহ্ম= ব+র+হ+ম=২৩+২৭+৩৩+২৫=১০৮।প্রাচীন সংস্কৃত ভাষায় ৫৪টি অক্ষর ছিল। প্রতিটি বর্ণের পুংলিঙ্গ ও স্ত্রীলিঙ্গ, অর্থাৎ শিব ও শক্তি বর্তমান।*
    *সেই অনুযায়ী ৫৪×২= ১০৮। প্রাচীন মুহূর্ত শাস্ত্র অনুসারে,সময়কে ১০৮টি উপলব্ধিতে বিভাজিত করা হয়েছিল।*
    *৩৬ অতীত,৩৬ বর্তমান, ৩৬ ভবিষ্যত্। হিন্দুধর্মের পঞ্চদেবদেবী, যাঁরা শাস্ত্রানুসারে সর্বাগ্রে পূজিত (গণেশ, বিষ্ণু, শিব, কৌশিকী বা চণ্ডী এবং সূর্য বা আদিত্য), প্রত্যেকেরই অষ্টোত্তর শতনাম সংকীর্তন করা হয়ে থাকে। শ্রীকৃষ্ণ সর্বদা ১০৮ জন গোপিনীর সঙ্গে* *লীলাখেলায় রত থাকতেন।*
    *১০৮-কে সংস্কৃতে বলা হয় ‘হর্ষদ সংখ্যা’। কারণ, এই সংখ্যাকে তার সংখ্যা-সমষ্টি দিয়ে বিভাজিত করা যায়। ১+০+৮=৯, আবার ১০৮/৯=১২।*

    *আয়ুর্বেদ ও যোগ শাস্ত্রমতে, মানবদেহে মোট ১০৮টি পথ ধরে চালিকাশক্তি এসে হৃদপিণ্ডকে সচল রাখে। কালজয়ী মহাকাব্য মহাভারতে প্রত্যেকটিতেই ১৮টি অধ্যায় আছে। শ্রীমদ্ভগবদ্গীতায় ১৮টি অধ্যায় ৷এমনকি শ্রীরামচরিত মানস ৯ দিনে পাঠ সম্পূর্ণ করতে হয়, যাকে ‘নবাহ্ন পরায়ণ’ বলা হয়।*
    *নটরাজের তাণ্ডবের থেকে প্রেরিত হয়ে ‘ভরতনাট্যম’-এর সৃষ্টি সেই নৃত্য

    • 9 min
    Rainbow life 🌈 Ghost Story. ভুতের গল্প

    Rainbow life 🌈 Ghost Story. ভুতের গল্প

    Rainbow Life Podcast Channel আপনাকে স্বাগত জানাই , 🙏🙏 বাংলা এই Podcast Channel শুনুন আর পরুন সাতরঙা জীবনের মনের কথা, জীবন কে এগিয়ে নিয়ে যাবার কথা, আমাদের বিশ্বাস,তথ্য আর বিনোদনের যথাযথ মিশলে আচিরেই হয়ে উঠব আপনার পছন্দের রোজকার শঙগী হয়ে উঠব আমরা।

    ---

    Send in a voice message: https://podcasters.spotify.com/pod/show/suva-adhikary/message

    • 17 min
    আজ বরং এক উত্তরণের কথা শুনি। _______________________________রকস্টার === ==============

    আজ বরং এক উত্তরণের কথা শুনি। _______________________________রকস্টার === ==============

    =======

    মেয়েটির বয়েস যখন মাত্র দশ, তখন তার বাবা, তার মাকে মারতে মারতে আধমরা করে ফেলেছিলো। বাবা ছিল ভীষণ রাগী তাই মাঝে মাঝেই চলতো এই অকথ্য মার-ধর। ডুকরে কেঁদে উঠতো বাচ্চাটা কিন্তু মাকে বাঁচাতে পারতো না। বাচ্চা মেয়েটি সেই সময় ঠিক করে সে কিছুতেই বিয়ে করবে না। সে মাকে গিয়ে বলে তাকে বৌদ্ধ মনাস্ট্রি তে পাঠিয়ে দিতে - সে সন্ন্যাসিনী হবে ! সন্ন্যাসিনী হলে আর বিয়ে করতে হয় না যে !
    .
    তিন বছর পর, তার হতদরিদ্র মা তাকে সত্যি সত্যি কাঠমান্ডুর 'নাগি গুমফা'তে রেখে আসেন। সে মনাস্ট্রিতে গিয়ে অবাক হয় মেয়েটি। এখানে কেউ তাকে মার-ধর করে না, তার দুই বাচ্চা ভাইকে পিঠে বেঁধে বয়ে নিয়ে যেতে বলে না, বলে না ঘরের সব কাজ করতে। এখানে সবাই তাকে ভালোবাসে। জীবনটাই বদলে যায় মেয়েটির। মাথা কামিয়ে, গেরুয়া পরে তেরো বছর বয়েসে সন্ন্যাসিনী হয় মেয়েটি আর ফিরে পায় তার হারানো কৈশোর।
    .
    ১৯৯৩ তে মেয়েটির যখন ২২ বছর বয়েস সেই সময় মার্কিন রেকর্ড প্রোডিউসার স্টিভ টিবেট, নাগি গুমফাতে মেডিটেশন শিখতে আসেন। সেখানে এক সন্ধেতে, দূর থেকে এই মেয়েটির গলায় প্রার্থনা সঙ্গীত শোনেন স্টিভ। সে সংগীতে তিনি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়েন। কে এই গায়িকা ? এই গলায় যে ঈশ্বর বিরাজ করেন! তিনি মেয়েটির গুরুকে গিয়ে বলেন যে তিনি ওর গান রেকর্ড করতে চান। মেয়েটি অবাক হয়। সে তো রোজ গায়, কই কেউ তো কখনো রেকর্ড করার কথা বলে নি। এ হয়তো এক সাহেবের পাগলামি। নিমরাজি হয়ে সে দুটো গান গায় আর মজার কথা হল, সামনা সামনি সে গান শুনে স্টিভ টিবেট এতটাই মুগ্ধ হয়ে যান যে তিনি রেকর্ডারের "রেকর্ড" বাটনটা প্রেস করতেই ভুলে গেছিলেন ! আবার গাইতে হয় মেয়েটিকে, এবার আর ভুল হয়নি। স্টিভ টিবেট সে গান দুটিকে ক্যাসেট বন্দি করেন।
    .
    খালি গলার গান দুটির সঙ্গে ব্যাকগ্রাউন্ডে গিটার জুড়ে স্টিভ সেই অখ্যাত মেয়েটির গান পাঠাতে থাকেন তাঁর পরিচিত নামি দামি সঙ

    • 25 min

Top Podcasts In Health & Fitness

The Mindset Mentor
Rob Dial
Wellness with Ella
curly media
Modern Wellness Podcast
Adrienne Adhami, Sammi Adhami, Oli Patrick
The Good Glow
The Good Glow Productions
Brown Girl Self-Care
Brown Girl Self-Care
Black Girls Heal
Shena Lashey