অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation Islamic Foundation Bangladesh
-
- Religione e spiritualità
Quran Recitation with Bangla Translation
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত
Islamic Foundation
Bangladesh
-
114 Al-Nas || সূরা নাস
সূরা আন-নাস (আরবি: سورة الناس; মানবজাতি) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১৪ তম এবং সর্বশেষ সূরা; এর আয়াত, অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৬ এবং রূকু, তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ১। সূরা আন-নাস মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে; যদিও কোন কোন বর্ণনায় একে মক্কায় অবতীর্ণ হিসাবে উল্লেখ করা হয়।[১] এর ছয় আয়াতে শয়তানের অনিষ্ট থেকে সুরক্ষার জন্য সংক্ষেপে আল্লাহর নিকট প্রার্থণা করা হয়। এই সূরাটি এবং এর পূর্ববর্তী সূরা আল-ফালাককে একত্রে মু'আওবিযাতাইন (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু'টি সূরা) নামে উল্লেখ করা হয়। অসুস্থ অবস্থায় বা ঘুমের আগে এই সূরাটি পড়া একটি ঐতিহ্যগত সুন্নত।[২]নামকরণ
সূরা আল-ফালাক ও সূরা আন-নাস আলাদা আলাদা সূরা হলেও এদের পারস্পরিক সম্পর্ক এত গভীর ও উভয়ের বিষয়বস্তু পরস্পরের সাথে এত বেশি নিকট সম্পর্কিত যে এদেরকে একত্রে “মু’আওবিযাতাইন” (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু’টি সূরা) নামে ডাকা হয়; আর এই সূরা দু’টি নাযিলও হয়েছে একই সাথে একই ঘটনার পরি-প্রেক্ষিতে।[৩][৪][৫]
শানে নুযূল
সূরা ফালাক ও পরবর্তী সূরা আন নাস একই সাথে একই ঘটনায় অবতীর্ণ হয়েছে। মুসনাদে আহমদে বর্ণিত আছে, জনৈক ইহু্দী রসূলুল্লাহ্ (সাঃ)- এর উপর জাদু করেছিল। ফলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। জিবরাঈল আগমন করে সংবাদ দিলেন যে, জনৈক ইহু্দী জাদু করেছে এবং যে জিনিসে জাদু করা হয়েছে, তা অমুক কুপের মধ্যে আছে। রসূলুল্লাহ্ লোক পাঠিয়ে সেই জিনিস কূপ থেকে উদ্ধার করে আনলেন। তাতে কয়েকটি গিরু ছিল। তিনি এই সূরা দুটি পড়ে ফুক দেওয়ায় গিরুগুলো সাথে সাথে খুলে যায় এবং তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে শয্যা ত্যাগ করেন।[৬]
হযরত আয়েশা থেকে বর্ণিত আছে, রসূলুল্লাহ্ - এর উপর জাদু করলে তার প্রভাবে তিনি মাঝে মাঝে দিশেহারা -
113 Al-Falaq || সূরা ফালাক
সূরা আল-ফালাক (আরবি: سورة الفلق; নিশিভোর) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১৩ তম সূরা; এর আয়াত, অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৫ এবং রূকু, তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ১। সূরা আল-ফালাক মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে; যদিও কোন কোন বর্ণনায় একে মক্কায় অবতীর্ণ হিসাবে উল্লেখ করা হয়।[১] এর পাঁচ আয়াতে শয়তানের অনিষ্ট থেকে সুরক্ষার জন্য সংক্ষেপে আল্লাহর নিকট প্রার্থণা করা হয়। এই সূরাটি এবং এর পরবর্তী সূরা আন-নাসকে একত্রে মু'আওবিযাতাইন (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু'টি সূরা) নামে উল্লেখ করা হয়। অসুস্থ অবস্থায় বা ঘুমের আগে এই সূরাটি পড়া একটি ঐতিহ্যগত সুন্নত।[২]
নামকরণ
সূরা ফালাক ও সূরা আন-নাস আলাদা আলাদা সূরা হলেও এদের পারস্পরিক সম্পর্ক এত গভীর ও উভয়ের বিষয়বস্তু পরস্পরের সাথে এত বেশি নিকট সম্পর্কিত যে এদেরকে একত্রে “মু’আওবিযাতাইন” (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু’টি সূরা) নামে ডাকা হয়; আর এই সূরা দু’টি নাযিলও হয়েছে একই সাথে একই ঘটনার পরি-প্রেক্ষিতে।[৩][৪][৫]
শানে নুযূল
সূরা আল ফালাক ও পরবর্তী সূরা নাস একই সাথে একই ঘটনায় অবতীর্ণ হয়েছে। মুসনাদে আহমদে বর্ণিত আছে, জনৈক ইহু্দী রসূলুল্লাহ্ (সা:)- এর উপর জাদু করেছিল। ফলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। [[জিবরাঈল] (আ:)] আগমন করে সংবাদ দিলেন যে, জনৈক ইহু্দী জাদু করেছে এবং যে জিনিসে জাদু করা হয়েছে, তা অমুক কুপের মধ্যে আছে। রসুলুল্লাহ (সা:) লোক পাঠিয়ে সেই জিনিস কূপ থেকে উদ্ধার করে আনলেন। তাতে কয়েকটি গিরু ছিল। তিনি এই সূরা দুটি পড়ে ফুক দেওয়ায় গিরুগুলো সাথে সাথে খুলে যায় এবং তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে শয্যা ত্যাগ করেন।[৬]
হযরত আয়েশা (রা:) থেকে বর্ণিত আছে, রসুলুল্লাহ (সা:) - এর উপর জাদু করলে তার প্রভাবে তিনি মাঝে মাঝে দিশেহারা হয়ে পড়তেন এবং যে কাজটি করেননি, তাও করেছেন বলে অনুভব করতেন। এ -
112 Al-Ikhlas || সূরা ইখলাস
স্রষ্টার একত্ববাদের ঘোষণা [১] বা একনিষ্ঠতা (Arabic: الْإِخْلَاص, আল-ইখলাস ) [২] বা একত্ববাদ (আরবি: التوحيد, আত-তাওহীদ),[৩] যা সাধারণত সূরা আল-ইখলাস নামে পরিচিত, হলো কুরআনের ১১২ তম অধ্যায় (সূরা)।
কুরআন এর এই (সূরা)টি মুসলমাগণ বিশেষভাবে অনুশীলন করেন, এবং ইসলাম এর দ্বিতীয় উৎস (হাদিস) সূরাটিকে পুরো কুরআনের এক-তৃতীয়াংশের সমান বলে ঘোষণা করে। বলা হয় যে, সূরা ইখলাস (নবুয়ত লাভের পর) মুহাম্মাদ ও কুরাইশ পৌত্তলিকদের দ্বন্দ্ব চলাকালীন মুহাম্মাদ (সল্লল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাথে আল্লাহর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে চ্যালেঞ্জের জবাব দিয়েছিল।[৬]
আল-ইখলাস কেবল এই সূরার নামই নয়, এর বিষয়বস্তুর শিরোনামও, কারণ এটি একমাত্র তাওহীদের সাথে সম্পর্কিত। সাধারনত কুরআনের অন্যান্য সূরাগুলো তদ্বীয় একটি শব্দের নামে নামকরণ করা হয়েছে। তবে এই সূরাতে ইখলাস শব্দটি কোথাও পাওয়া যায় না। অর্থাৎ, এর অর্থ এবং বিষয় বিবেচনায় রেখে এ নাম দেওয়া হয়েছে।
[৪] বলুন (হে নবি),আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়; আল্লাহ অমুখাপেক্ষী; তিনি কাউকে জন্ম দেননি,কেউ তাঁকে জন্ম দেননি; আর কেউই তাঁর সমতুল্য নয়।[৫]
Meaning
1. Say: He, Allah, is Ahad (The Unique One of Absolute Oneness, i.e., single and indivisible with absolute and permanent unity and distinct from all else, who is unique in It’s essence, attributes, names and acts, The One who has no second, no associate, no parents, no offspring, no peers, free from the concept of multiplicity or divisibility, and far from conceptualization and limitation, and there is nothing like Him in any respect).[8][9][10]
2. Allah is al-Samad [ar] (The Ultimate Source of ALL existence, The uncaused cause Who created all things out of nothing, Who is eternal, absolute, immutable, perfect, complete, essential, independent, and self-sufficient; Who does not need to eat or drink, sleep or rest; Who needs nothing while all of creation is in absolute need of Him; The One eternally and constantly required and sought, depended upon by all existence and to whom all matters will ultimately return).[11][9][12][13]
3. He begets not, nor is He begotten (He is Unborn and Uncreated, has no parents, wife or offspring).
4. And there is none comparable (equal, equivalent or similar) to Him.[14][15]
Hadith
According to hadiths, this surah is an especially important and honored part of the Quran:
Narrated Abu Said Al-Khudri: A man heard another man reciting (in the prayers): 'Say (O Muhammad): "He is Allah, the One." (112.1) And he recited it repeatedly. When it was morning, he went to the Prophet -
111 Al-Masad || সূরা লাহাব
সূরা আল লাহাব (আরবি: سورة اﻟﻠﻬﺐ) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১১ তম সূরা। এর আয়াত সংখ্যা ৫ এবং সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে।
আবু লাহাবের আসল নাম ছিল আবদুল ওয্যা। সে ছিল আবদুল মোত্তালিবের অন্যতম সন্তান। গৌরবর্ণের কারণে তার ডাক নাম হয়ে যায় আবু লাহাব। কোরআন পাক তার আসল নাম বর্জন করেছে। কারণ সেটা মুশরিকসুলভ। এছাড়া "আবু লাহাব" ডাক নামের মধ্যে জাহান্নামের সাথে বেশ মিলও রয়েছে। সে রসূলুল্লাহ্ - এর কট্টর শত্রু ও ইসলামের ঘোর বিরোধী ছিল এবং রসূলুল্লাহ্ -কে কষ্ট দেয়ার প্রয়াস পেত। তিনি যখন মানুষকে ঈমানের দাওয়াত দিতেন, তখন সে সাথে সাথে যেয়ে তাকে মিথ্যাবাদী বলে প্রচার করত।
নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান
এটি মাক্কি সূরা, বোখারী ও মুসলিম এর বর্ণনানুসারে, রসুল সঃ এর উপরে যখন অবতীর্ণ হয় "আর আপনি আপনার নিকটজনদেরকে ভীতি প্রদর্শন করুন" তখন তিনি সঃ সাফা পর্বতের চূড়ায় তার আত্মীয় স্বজনদেরকে সমবেত করে তাদেরকে আল্লাহ্র ভয় প্রদর্শন করেন। প্রতিউত্তরে আবু লাহাব কটাক্ষ করলে সূরাটির সুত্রপাত হিসাবে প্রথম তিন আয়াত অবতীর্ণ হয়।
শানে নুযূল
আল্লাহ্ একটি আয়াত অবতীর্ণ করলে রসূলুল্লাহ্ সাফা পর্বতে আরোহণ করে কোরাইশ গোত্রের উদ্দেশে "আবদে মানাফ" ও "আবদুল মোত্তালিব" ইত্যাদি নাম সহকারে ডাক দিলেন। এভাবে ডাক দেয়া তখন আরবে বিপদাশংকার লক্ষণ রূপে বিবেচিত হত। ডাক শুনে কোরাইশ গোত্র পর্বতের পাদদেশে একত্রিত হল। রসূলুল্লাহ্ বললেনঃ "যদি আমি বলি যে, একটি শত্রুদল ক্রমশঃই এগিয়ে আসছে এবং সকাল বিকাল যে কোন সময় তোমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়বে, তবে তোমরা আমার কথা বিশ্বাস করবে কি?" সবাই একবাক্যে বলে উঠলঃ "হাঁ, অবশ্যই বিশ্বাস করব।" অতঃপর তিনি বললেনঃ "আমি (শিরক ও কুফরের কারণে আল্লাহ্র পক্ষ থেকে নির্ধারিত) এক ভীষণ আযাব সর্ম্ -
110 An-Nasr || সূরা নাসর
সূরা আন নাসর (আরবি: سورة النصر) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১০ তম সূরা। তাফসীরকারীদের সর্বসম্মত অভিমত এই যে, সূরাটি মদীনায় অবতীর্ণ এবং এর আয়াত সংখ্যা ৩টি। সূরা নছর-এর অপর নাম সূরা "তাওদী"। "তাওদী" শব্দের অর্থ বিদায় করা। এ সূরায় রসূলে কারীম-এর ওফাত নিকটবর্তী হওয়ার ইঙ্গিত আছে বিধায় এর নাম "তাওদী" হয়েছে।[১]
হযরত ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত আছে যে, সূরা নছর কোরআনের সর্বশেষ একদফায় পূর্ণাঙ্গভাবে অবতীর্ণ সূরা। অর্থাৎ, এরপর কোন সম্পূর্ণ সূরা একদফায় অবতীর্ণ হয়নি, অন্যান্য সূরার আয়াত নাযিল হয়েছে। অত:এব কারো কারো বর্ণনায় সূরা আন নছরের পর কোন কোন আয়াত নাযিল হওয়ার যে তথ্য পাওয়া যায়, তা এর পরিপন্থী নয়। সূরা ফাতেহাকে এই অর্থেই কোরানের সর্বপ্রথম সূরা বলা হয়। আর্থাৎ, সম্পূর্ণ সূরারূপে একদফায় সূরা ফাতিহাই সর্বপ্রথম নাযিল হয়েছে। সুতরাং সূরা আলাক, মুদ্দাস্সির ইত্যাদির কোন কোন আয়াত পূর্বে নাযিল হলেও তা এর পরিপন্থী নয়।[২]
নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান
ঠিক কখন এ সূরাটি নাযিল হয়েছিল সে সম্পর্কে বিভিন্ন বর্ণনা পাওয়া যায়। হযরত ইবনে ওমর বলেনঃ সূরা নছর বিদায় হজ্বে অবতীর্ণ হয়েছে।[৩] এরপর "আলইয়াওমা আকমালতু লাকুম দিনাকুম" আয়াত অবতীর্ণ হয়। এর পর রসূলুল্লাহ্ মাত্র আশি দিন জীবিত ছিলেন। রসূলুল্লাহ্ -এর জ়ীবনের যখন মাত্র পঞ্চাশ দিন বাকী ছিল, তখন কামালার আয়াত নাযিল হয়। অতপরঃ মৃত্যুর পঁয়ত্রিশ দিন বাকী থাকার সময় "লাকাদ যা-আকুম রাসূলুম মিন আনফুছিকুম আযীযুন আলাইহি ..." আয়াতটি অবতীর্ণ হয় এবং একুশ দিন বাকী থাকার সময় ইত্তাক্বু ইয়াওমান তুরযাউনা ফিহী ..." আয়াতটি অবতীর্ণ হয়।[৪]
শানে নুযূল
এই সূরার আয়াতসমূহ নবী মুহাম্মদ কে উদ্দেশ্য করে বর্ণিত। মক্কা বিজয়ের লক্ষণসমূহ পরিস্ফুট হয়ে ওঠা এবং এ বিজ -
109 Al-Kafirun || সূরা কাফিরুন
সূরা আল কাফিরুন (আরবি: سورة الكافرون) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০৯ তম সূরা।
সারাংশ
সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৬। মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সূরা কাফিরুন এবং সূরা ইখলাস ফজরের সুন্নতে এবং মাগরিব পরবর্তী সুন্নতে অধিক পরিমাণে পাঠ করতেন, মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, "সূরা 'কুল ইয়া আইয়ুহাল কাফিরুন' কুরআনের এক চতুর্থাংশ"।
সূরাটি সকল মুসলিমদের জন্যে উদাহরণ যে, কোন পরিস্থিতিতেই তারা শত্রুর সাথে আপসে যাবে না যা ইসলাম সমর্থন করেনা এবং এমন পরিস্থিতিতে তারা এই সূরার উপদেশ অনুসরণ করবে যা তাদের (অবিশ্বাসীদের) সম্পূর্ণভাবে হতাশ করবে।[১]
অবতীর্ণের সময় ও স্থান
সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়। এটির বিষয় এবং ঘটনা পরিষ্কার ভাবে স্থান, সময় ও পরিস্থিতিকে বুঝাতে সক্ষম রয়েছে। এটি ইসলামের উত্থানের মুহূর্তে অবতীর্ণ হয়েছে যখন সংখ্যায় অবিশ্বাসীদের তুলনায় মুসলিমরা সংখ্যালঘু এবং মুহাম্মদ প্রবল চাপের মধ্যে ছিলেন। অবিশ্বাসীরা তাকে তাদের ধর্মের (মূর্তিপূজা ও ইসলাম পরিপন্থী কার্যক্রম) পথে ডাকার চেষ্টা করলে তিনি কোনপ্রকার দ্বন্দ্ব ছাড়াই প্রত্যাখ্যান করেন এবং তাদের হতাশার মাঝে ফেলে দেন।[১]
শানে নুযূল
হযরত ইবনে আব্বাস বর্ণনা করেন, ওলীদ ইবনে মুগীরা, আস ইবনে ওয়ায়েল, আসওয়াদ ইবনে আবুদল মোত্তালিব ও উমাইয়া ইবনে খলফ প্রমুখ মক্কার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কয়েকজন একবার রসূলুল্লাহ্ - এর কাছে এসে বললঃ আসুন, আমরা পরস্পরের মধ্যে এই শান্তি চুক্তি করি যে, এক বছর আপনি আমাদের উপাস্যদের এবাদত করবেন এবং এক বছর আমরা আপনার উপাস্যের এবাদত করব।[২]
তাবরানীর রেওয়ায়েতে হযরত ইবনে আব্বাস বর্ণনা করেন, কাফেররা প্রথমে পারস্পরিক শান্তির স্বার্থে রসূলুল্লাহ্ - এর সাম